মানুষের বীর্য খাওয়ার কিছু কারণ হচ্ছে প্রেমমূলক পরিতৃপ্তি, শারীরিক সুবিধা এবং আধ্যাত্মিক।
জেনে নেই বীর্য খাওয়ার স্বাস্থ্য ঝুঁকি ও সুবিধা-
স্বাস্থ্য ঝুঁকি
একজন সুস্থ পুরুষের বীর্য খাওয়ায় নারীদের কোন ঝুঁকি নেই। মুখমৈথুনের মাধ্যমে আসা ঝুঁকি ছাড়া বীর্যখাওয়ায় অন্য কোন ঝুঁকি নেই। মুখমৈথুন কিছু যৌনবাহিত সংক্রমণ যেমনঃ এইচপিভি অথবা হার্পিসের ঝুঁকি বহন করে। বিশেষত মুখমৈথুনকারীর মাড়ির রক্তপাত, মুখে খোলা ক্ষত জনিত রোগ থাকলে।
দৈহিক সুবিধা
গড় বীর্যপাত (৩.৪ মিলি) অনেক পুষ্টি উপাদান যেমন দস্তা, ক্যালসিয়াম এবং পটাসিয়াম সেই সাথে ভিটামিন বি১২ রয়েছে। সীমিত গবেষণায় দেখা গেছে বীর্য খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা ইতিবাচক।
কিছু মহিলার দেহে অ্যান্টিবডির কারণে বন্ধ্যাত্ব, খিচুনি এবং মৃত সন্তান হয়। ওরাল সেক্স এবং বীর্য খাওয়ার মাধ্যমে মহিলারা তার সঙ্গীর অ্যান্টিজেন খেয়ে নেয়, যা অধিকতর নিরাপদ ও সফল গর্ভধারণে সাহায্য করে।
বীর্য খাওয়ায় মহিলাদের হতাশা দূর হয়, বা এমন কোন প্রভাব আছে কিনা তা নিয়ে কোন বৈজ্ঞানিক গবেষণা চালানো হয়নি। কিন্তু বীর্যে মহিলাদের মন চাংগা করার বেশ কিছু যৌগ যেমনঃ এন্ডোফ্রিন, এস্ট্রন, প্রলাক্টিন, অক্সিটসিন, থাইরোট্রপিন-রিলিজিং হরমোন এবং সেরোটোনিন আছে। তবে মহিলাদের যোনির মাধ্যমে বীর্যগ্রহণে এই হরমোনগুলোর প্রভাব শুধুমাত্র লক্ষ্যনীয় তা নিয়ে যথেষ্ট গবেষণা হয়েছে।
সূত্র: ব্লগ পোস্ট

No comments:
Post a Comment