মিলনের সময় সঙ্গিনী ব্যথা অনুভব করছে খুব? কি করবেন জেনে নিন - pcn page old

Post Top Ad

Post Top Ad

Wednesday, 22 January 2020

মিলনের সময় সঙ্গিনী ব্যথা অনুভব করছে খুব? কি করবেন জেনে নিন




প্রথমে মিলনের ক্ষেত্রে সকল পুরুষেরই খেয়াল রাখা উচিৎ যে, রতিক্রিয়া যেন তাঁর সঙ্গিনী কষ্ট না পায়। এর জন্য পুরুষদের কর্তব্য হচ্ছে খুব সতর্কতার সাথে ইন্দ্রিয় সঞ্চালন করা। পুরুষাঙ্গের স্বাভাবিক আকার হচ্ছে ৫ বা ৬ ইঞ্চি।

এর চেয়ে ছোট পুরুষাঙ্গ হলে তাতে কোন সমস্যা নেই বরং এতে নারীর কোন কষ্ট হয় না। কিন্তু পুরুষাঙ্গ যদি বড় হয়, তাহলে এক্ষেত্রে নারীর কষ্ট হয় রতিক্রিয়া করতে।

স্বাভাবিক পুরুষাঙ্গ দ্বারাও কিছু দিন কষ্ট হয়, পরে নারীর যোনিনালী প্রসরতা বৃদ্ধি পেলে সেটা আর থাকে। কিন্তু পুরুষাঙ্গ যদি বড় হয়, সেক্ষেত্রে রতিক্রিয়া করার সময় স্বামীকে অবশ্যই স্ত্রীর প্রতি খেয়াল রাখতে হবে।

এক্ষেত্রে স্বামীর করণীয় হচ্ছে তাঁর স্ত্রীকে ভালোভাবে উত্তেজিত করে নেওয়া। স্ত্রীর যখন যথেষ্ঠ উত্তেজিত হবে, তখন তাঁর যোনি পথে এক ধরণের পিচ্ছিল জল বের হবে, যাকে যৌন রস বলে।

এই যৌন রস বের হয়ে স্ত্রীর যোনিকে পিচ্ছিল করে দেয়। যার কারণে লিঙ্গ অনায়াসে যোনি পথে আসা যাওয়া করতে পারে। সেক্ষেত্রে নারীর কষ্ট হয় না।

প্রথম মিলন কালে স্ত্রীকে ভালো করে উত্তেজিত করে নিলে প্রথম মিলনে কষ্ট হলে স্ত্রী কম বোধ পায়। কেননা সে উত্তেজনার বশে থাকে। যোনিতে পুরুষাঙ্গ প্রবেশের পূর্বে লিঙ্গের অগ্রভাগে হালকা থু থু লাগালে পিচ্ছিলতা আসবে।

আবার জেলও ব্যবহার করা যেতে পারে।বাজারে কসমেটিক্স দোকানে পাওয়া যায়।

যাদের পুরুষাঙ্গ বড় সেসব স্বামীদের করণীয় হচ্ছে মিলনের পূর্বে স্ত্রীকে তো ভালভাবে উত্তেজিত করবেই এবং তাঁর সাথে স্ত্রীর যোনিতে লিঙ্গ আস্তে ধীরে প্রবেশ করাবে, যাতে সে কম ব্যথা অনুভব করে।

এক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রীর যোনিতে লিঙ্গ ৩ ইঞ্চি অথবা স্ত্রী যতটুকু সায় দেয় ততটুকু পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করিয়ে সঙ্গম চালিয়ে যেতে থাকবে।

এক্ষেত্রে কিছু আসন গ্রহণ করা যেতে, যেমন স্ত্রী চিৎ হয়ে শুয়ে থাকবে, আর স্বামী হাটু গেড়ে বসে যোনিতে লিঙ্গ প্রবেশ করিয়ে সঙ্গম চালিয়ে যেতে থাকবে।

অথবা স্ত্রী পাছা উপরের দিকে দিয়ে খাটে শুয়ে থাকবে এবং স্বামী হাটু গেড়ে বসে যোনিতে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করিয়ে সঙ্গম চালিয়ে যেতে থাকবে। এখানে আরেকটি আসন আছে, স্বামী নিচে শুয়ে থাকবে এবং স্ত্রী উপরে উঠে বসে নিজের সুবিধা মতো সঙ্গম চালিয়ে যেতে থাকবে।

স্বামীকে অবশ্যই স্ত্রীর যোনি চাহিদার উপর গুরুত্ব দিতে হবে, স্ত্রীর যাতে তাঁর দ্বারা কোন কষ্ট না পায় সেটাও স্বামীকে খেয়াল করতে হবে।

যে আসনেই সঙ্গম করেন না কেন স্বামীকে সঙ্গম চলা কালে স্ত্রীর মতামত জানতে হবে, তাঁর কাছে কেমন লাগছে, সে ব্যথা অনুভব করছে কিনা ।

স্বামীর বীর্যপাতের পূর্বে স্ত্রীর কাছে জানতে হবে তাঁর আশ মিটছে কিনা। যদি স্ত্রীর আশ না মেটেই স্বামীর বীর্যপাত হয়ে যায় তাহলে স্ত্রীর মনে বিষন্নতা তৈরি হয়, তাঁর মেজাজ হয়ে যায় খিটখেটে, মনে একধরণের অশান্তি অনুভব করে।

যার কারণে সংসারে অশান্তি নেমে আসে।







সূত্র: বিডিনিউজ 24টিভি

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad