প্রেস কার্ড নিউজ ডেস্ক ; আমাদের সমাজে সবচেয়ে বড় কুসংস্কার হস্তমৈথুন ও স্বপ্নদোষ নিয়ে। এগুলো শুরু হয় বয়োসন্ধিক্ষণে, শেষ হয় না কখনো। ছেলেদের ক্ষেত্রে বয়োসন্ধিক্ষণের শুরু ১৩-১৪ বছর বয়সে, মেয়েদের ক্ষেত্রে দু-এক বছর এদিক ওদিক হতে পারে।
এসময় হঠাৎ করেই ছেলেমেয়েদের শারীরিক গঠনের দ্রুত পরিবর্তন ঘটতে শুরু করে। পরিবর্তন আসে যৌন-সংশ্লিষ্ট বিশেষ অঙ্গগুলোতেও। সেই সাথে আগমন ঘটে যৌন অনুভূতির।
মেয়েরা ঋতুপ্রাপ্ত হয়, ছেলেরা হয় বীর্যবান। কিন্তু হঠাৎ শরীরের পরিবর্তন বেশ জোরালো প্রভাব ফেলে কিশোর-কিশোরীদের মনে। নানা-রকম জিজ্ঞাসা, চিন্তা আচ্ছন্ন করে করে তোলে তাদের মনকে। আর সেই সময় তারা হস্তমৈথুনের আশ্রয় নেয় কিন্তু তারা জানে না যে এর ফলে কত রকমের অসুখ হতে পারে।জেনেনিন হস্তমৈথুনের ফলে কি কি অসুবিধা হতে পারে
১. সাত ফোঁটা (মতান্তরে ৭০ ফোঁটা) রক্ত থেকে এক ফোঁটা বীর্য তৈরি। তাই বীর্যের অপচয় মানে রক্তের অপচয়।
২. যেহেতু হস্তমৈথুন আর বা স্বপ্নদোষের ফলে বীর্যের অপচয় হয়, তাই এতে যারা অভ্যস্ত তারা অচিরেই রক্তস্বল্পতায় ভুগবে।
৩. যারা হস্তমৈথুনে অভ্যস্ত বা স্বপ্নদোষে আক্রান্ত তাদের মুখোমণ্ডল ভেঙে যায়, চোখ গর্তে বসে যায়, চোখের নিচে কালি পড়ে।
৪. হস্তমৈথুন চালিয়ে গেলে বা স্বপ্ন দোষ বন্ধ না হলে, ভবিষ্যতে কিছু কঠিন রোগের আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা ১০০%। যেমন, গণোরিয়া, সিলিফিস, যৌনাঙ্গে পাথর, ডায়াবেটিস, ধ্বজভঙ্গ ইত্যাদি। এগুলো থেকে ভবিষ্যতে আরো দুটি ভয়ঙ্কর রোগের ইঙ্গিত দেবে। কিডনি বিকল ও যৌনাঙ্গে ক্যান্সার। আর ফলফল ১০০% অকাল মৃত্যু!
No comments:
Post a Comment