পুজোয় হাতের কাছে মন্ত্রীকে পেয়ে মা দুর্গার পাশাপাশি, মন্ত্রীর কাছে চলে আবদার - pcn page old

Post Top Ad

Post Top Ad

Friday, 4 October 2019

পুজোয় হাতের কাছে মন্ত্রীকে পেয়ে মা দুর্গার পাশাপাশি, মন্ত্রীর কাছে চলে আবদার



দেবশ্রী মজুমদার:

পায়ে পায়ে ২৭৫ বৎসর বয়স হল মুরারইয়ের কলহপুরে মন্ত্রী চন্দ্র নাথ সিনহার বাড়ির পুজো। মূলতঃ ঘোষ ও সিনহা এই দুই পরিবার মিলে যৌথ ভাবে চালিয়ে আসছে এই পুজো। মন্ত্রী চন্দ্র নাথ সিনহা বোলপুর বিধান সভা আসনে নির্বাচিত প্রার্থী।


তবে গ্রামের টান। শিকড়ের টান। বোলপুর থেকে সপরিবারে চলে আসেন গ্রামের বাড়িতে।  মন্ত্রীকে কাছে পেয়ে খুব খুশি গ্রামের মানুষ। মা দুর্গাকে যেমন তাঁরা সুখের দুখের কথা জানান। তেমনি কাছের মানুষটিকে কাছে পেয়ে সুযোগ হাতছাড়া করেন না তাঁরা।
গ্রাম বাসী সন্তোষ কোনাই, গৌতম কোনাইরা জানান, মন্ত্রী হলে কি হবে! খুব মাটির মানুষ চাঁদুদা! চন্দ্র নাথ সিনহার ডাক নাম চাঁদু।



জানা গেছে, এই পুজোর প্রতিষ্ঠা করেন কমল লোচন ঘোষ। কমল লোচন ও রামলোচন ঘোষ দুই ভাই ছিলেন। রামলোচন ঘোষের এক মাত্র মেয়ের বিয়ে হয় নলহাটির সিংহ বাড়িতে। এক মাত্র কন্যা হওয়ায় পৈতৃক সম্পত্তির উত্তরাধিকার সূত্রে নলহাটির বাস উঠিয়ে তাঁরা চলে আসেন মুরারই-২ ব্লকের আমডোল পঞ্চায়েতের কলহপুর গ্রামে। সেই থেকে ঘোষ ও সিংহ বা সিনহা  পরিবার যৌথ ভাবে এই পুজো চালিয়ে আসছে।


 মন্ত্রী জানান, বৈষ্ণব মতে এই পুজো হয়। মৃণ্ময়ী মূর্তির কোন ডাকের সাজ হয় না। মায়ের গায়ে সোনা ও রূপোর গহনা পড়ানো হয়। কোন পশু বলি হয় না। তবে অষ্টমীর সন্ধীতে চাল কুমড়ো বলি হয়। একাদশীর দিন গ্রামের সকলকে ডাল ভাত শাক সবজি মাছ দই মিষ্টি পাঁপড় দিয়ে পঙত্তি ভোজন করানো হয়।



পি/ব

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad