নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
* কাঁকরোল ফাইবারসমৃদ্ধ হওয়ায় হজমে সাহায্য করে।
* গর্ভকালীন সময়ে অনেকের স্নায়ুবিক ত্রুটি দেখা দেয়। কাঁকরোল ভিটামিন বি ও সি-এর ভালো উৎস। যা কোষের গঠন ও নতুন কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে। ফলে স্নায়ুবিক ত্রুটি হয় না।
* কাঁকরোলে ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম। এতে রয়েছে ফাইবার, মিনারেল, ভিটামিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট।
* কাঁকরোলে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট, পলিপেপটিড-পি ও উদ্ভিজ্জ ইনসুলিন আছে। যা ব্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রণ করে যকৃৎ, পেশী ও শরীরের মেদবহুল অংশে গ্লাইকোজেন সংশ্লেষণ করে।
* কাঁকরোল ভিটামিন সি পরিপূর্ণ হওয়ায় প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টরূপে কাজ করে। যা শরীরের টক্সিন দূর করে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
* জ্বর হলে কাঁকরোল পাতার রস কিছু সময় সেদ্ধ করে ঠাণ্ডা করে পান করুন, জ্বর কমে যাবে।
* পাইলসের সমস্যা থাকলে পাঁচ গ্রাম কাঁকরোল বাটার সঙ্গে পাঁচ গ্রাম চিনি মিশিয়ে দিনে দুইবার পান করুন, পাইলস নিরাময় হবে।
* শ্বাসকষ্ট হলে ২৫০ থেকে ৫০০ মিলিগ্রাম কাঁকরোলের শেকড় বাটার সঙ্গে এক চা চামচ আদার রস ও এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে খান, আরাম পাবেন।
* কিডনিতে পাথর হলে ১০ গ্রাম কাঁকরোল বাটা এক গ্লাস দুধে মিশিয়ে খান। এভাবে প্রতিদিন পান করুন, দ্রুত সেরে যাবে।
* ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতেও কাঁকরোলের জুড়ি নেই। গোসলের সময় কাকরোল বাটা স্ক্রাব হিসেবে গায়ে মাখুন, ১০ মিনিট শরীরে ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। এতে দুর্গন্ধও কমে যাবে এবং ত্বকও কোমল থাকে।
* কাশি হলে তিন গ্রাম কাঁকরোল বাটা কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে দিনে তিনবার পান করুন, কাশি কমে যাবে।
*কাঁকরোল এমন ধরনের যৌগ আছে যার ফলে চুল ও ত্বক সুন্দর হয়।
পি/ব
No comments:
Post a Comment