নিজস্ব প্রতিনিধিঃ পর্ন ফিল্মে দেখা যায় একই যুগল ২০/২৫ মিনিট এমনকি এক ঘন্টা ধরে মিলন করছে। সত্যিকার অর্থে তাদের এই ২০ মিনিট বা এক ঘন্টার মিলন দৃশ্যের শুটিং হয়েছে ৬/৭ দিন ধরে। তাদের অনেকবারের মিলনের দৃষ্টিনন্দন অংশগুলো ভিডিও এ্যাডিটে কাট-ছাট করে একটি ক্লিপ বাজারে আসে। তাই পর্ন ফিল্ম দেখে পেনিসের আকার এবং মিলনের সময় নিয়ে হতাশ হবার অবকাশ নেই । সমীক্ষায় দেখা গেছে, ওই সব দেশের বেশির ভাগ পুরুষরই ২-৩ মিনিটের বেশি মিলন করতে পারে না। এটা হলো তাদের বাস্তব চিত্র।
অনেক ক্ষেত্রে যৌন তৃপ্তির জন্য লিঙ্গের আকারও মুল বিষয় নয়। প্রধান বিবেচ্য বিষয় হচ্ছে মিলনে এবং সিঙ্গারে আপনার দক্ষতা । আপনি যত বেশি সৃষ্টিশীল পদ্ধতিতে স্ত্রীকে “অন” করবেন সে তত বেশি আপনার পার্সোনালিটির প্রতি আবেগী হবে। কামশক্তি বিদ্যুৎএর মত বাড়তে থাকবে।
মনে রাখবেন, লিঙ্গ প্রাকৃতিক ভাবে ছোট বা বড় হয়ে যেতে পারেনা । এটি শুধু উত্তেজনার সময় পর্যাপ্ত রক্ত সঞ্চালনের মাধ্যমে আকার পরিবর্তন করে। এবং যথাযথ ট্রিটমেন্ট। অনেক পুরুষ কিংবা নারী পর্ন ফিল্ম দেখে লিঙ্গের আকার এবং মিলেনের সময় নিয়ে নিজের মধ্যে একপ্রকার নেগেটিভ ধারনা করে রাখে। সত্যিকার অর্থে ছবিতে নায়ক তারাই হয় যারা অন্যদের তুলনায় হ্যান্ডসাম হয়। পর্নষ্টারও তার ব্যতিক্রম নয় ।
পর্নগ্রাফিতে ক্যামেরা এমন এঙ্গেল এ ধরা হয় যাতে ভিজ্যুয়ালী লিঙ্গকে বড় দেখা যায়।উদাহরন স্বরুপ আপনি যদি কোন একটি উচু স্থানে থেকে নিচে দাড়ানো আপনার কোন বন্ধুর ছবি তোলেন তাহলে তাকে খাটো দেখাবে। তেমনি যদি আপিনি মাটিতে বসে কিছুটা উপরে দাড়ানে অবস্থায় আপনার বন্ধুর ছবি তোলেন তাহলে একই ব্যাক্তিকে অনেক লম্বা দেখাবে। আর সে জন্যই আমরা যখন মাথা নিচু করে আমাদের নিজের লিঙ্গ দেখতে যাই তখন ভিজ্যুয়াল ইল্যুশানের কারনে আমাদের লিঙ্গের আকার প্রকৃত আকারের চেয়ে ছোট দেখা যায়।
পি/ব
No comments:
Post a Comment