দেবশ্রী মজুমদারঃ সুরজ ও সুশীলদের আনন্দ আর ধরে না! যবে থেকে শুনেছে ওদের নতুন জামা পরিয়ে পুজোর ঠাকুর দেখানো হবে। রাতে ঘুম আর আসছে না দু চোখ জুড়ে! যাদের কথা বলছিলাম তারা হল রামপুরহাট শহরের বুঙকা তলা আনন্দ আশ্রমের দুঃস্থ বাচ্চা।
সুশীল হেমব্রম ও সুরজ সোরেনের মত ২৩ জন কচি কাচা। ২১ জন বাচ্চা দ্বিতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর। বাকি ২ জন সপ্তম শ্রেণীর। পার্থ প্রতিম গুহ , সুমন মজুমদার ও তার সঙ্গী সাথীরা মিলে নিজের পকেট খরচ করে বাস ভাড়া করে রামপুরহাট শহরের বেশ কয়েকটি মণ্ডপে তাদের ঠাকুর দর্শন করায়। তার পর শহরের অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ভুঁড়ি ভোজন করানো হয়। কেউ খায় বিরিয়ানি।
কেউ ফ্রায়েড রাইস। তার আগে প্রত্যেককে নতুন জামা কিনে দেন তাঁরা। পার্থ প্রতিম গুহ বলেন, প্রতি বছর এই বাচ্চাগুলো উৎসবের আলো থেকে দূরে থাকে। এবার আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে প্রয়াস নিয়েছিলাম ওদের সঙ্গে একটি সুন্দর সন্ধে কাটানোর।
পি/ব
No comments:
Post a Comment