প্রেসকার্ড নিউজ ডেস্ক ; ভিটামিন এ,সি, কে, আঁশ এবং ফলিক এসিডের ভালো উৎস শিম। এছাড়া অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে এই সবুজ সবজিতে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ১৫০ গ্রাম শিমে রয়েছে ২৮ ক্যালোরি, ০.৫৫ গ্রাম ফ্যাট, ৫.৬৬ কার্বোহাইড্রেট, আঁশ ২.৬ গ্রাম, সুগার ১.৯৪ গ্রাম, প্রোটিন ১.৪২ গ্রাম। এছাড়া্ও এটি ফলিত, থায়ামিন, রিবোফ্লাবিন, লৌহ, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়ামের ভালো উৎস। উপকারিতা:
১. শিমের মধ্যে থাকা ফাইবার বা আঁশ কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত শিম খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
২. এতে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন সি, জিংক ও মিনারেল। এগুলো শরীরের জন্য অত্যাবশ্যকীয়।
৩. শিমে সিলিকনজাতীয় উপাদান থাকে যা হাড় সুগঠিত করে।
৪. শিম পরিপাকের জন্য খুব ভালো। শিমে প্রচুর পরিমাণ আঁশ থাকে তাই কোষ্ঠকাঠিন্যে আক্রান্ত রোগীদের জন্য শিম খুবই উপকারী। এ ছাড়া দেহ ঠান্ডা রাখতেও শিম খাওয়া যায়।
৫. গর্ভবতী মহিলা ও শিশুর অপুষ্টি দূর করতে শিম বেশ উপকারী।
৬. শিম রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া শিম কোলন ক্যানসার প্রতিরোধেও কার্যকর।
৭. নিয়মিত শিম খেলে ত্বক ভালো থাকে এবং ত্বকের রোগবালাইও দূরে থাকে।
৮. শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে শিম।
৯. শিমের মধ্যে থাকা খনিজ চুল পড়া রোধে সহায়তা করে এবং চুলের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাজ করে।
পি/ব
No comments:
Post a Comment