বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর কিন্তু সুন্দরী ১০ নারী সেনাবাহিনী

প্রেস কার্ড নিউজ ডেস্ক ;     পুরুষদের সাথে সমান তালে টেক্কা দিয়ে লড়ে চলেছে বর্তমান যুগের মেয়েরা। অফিস আদালত সমস্ত কাজের জায়গাতেই আজ নারিদের উপস্থিতি। ঠিক তেমনই সুন্দরি নারিদের খোঁজ মেলে এই সমস্ত দেশের সেনা বাহিনিতেও।চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই সুন্দরি সেনাদের

১. রোমানিয়ান আর্মি : 

পূর্ব ইউরোপের দেশটির সেনাবাহিনীতে আকর্ষণীয়াদের আনাগোনা ঘটেছে। তাদের সেনাবাহিনীতে বহু সুন্দরী নারীদের সমন্বয় দেখা যায়। তাই অনায়াসে এক নম্বরে অবস্থান করছে রোমানিয়ান নারীরা।


২. রাশিয়ান আর্মি : 

বলা হয়, এই বিশ্বে রাশিয়ার সব নারীরাই সুন্দরী। আর তালিকার দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছেন তারা।

৩. অস্ট্রেলিয়ান আর্মঃ   

১৯৪১-‘৪২ সালের মধ্যে সশস্ত্রবাহিনীর প্রতিটি অংশে নারীরা প্রবেশ করেন। বর্তমানে সুন্দরী সেনাবাহিনীর তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে দেশটি।


৪. গ্রিক আর্মি : 

বহু সুন্দরীদের অংশগ্রহণে গ্রিসের নারী সেনাবাহিনী আছে চতুর্থ অবস্থানে। প্রত্যেক নারীকে আঠারো পূর্ণ হওয়ার পর বাধ্যতামূলকভাবে ৯ মাস সেনাবাহিনীতে কাজ করতে হয়।


৫. ইসরায়েলি আর্মি : 

সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নেন এই দেশের নারী সেনারা। পাশাপাশি সুন্দরী বাহিনীর তালিকায় আছেন পঞ্চম স্থানে। ইসরায়েলের নারীদের ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার পর সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে চাপ প্রয়োগ করা হয়। কাজেই তাদের সেনাবাহিনীর বহু সুন্দর অংশ রয়েছে।


৬. পাকিস্তান আর্মি : 

সুন্দরী সেনাদের তালিকায় ষষ্ঠ স্থান দখল করেছেন পাকিস্তানের নারীরা। বেশ ভয়ংকর সব পরিস্থিতি মোকাবেলা করেন তারা। ১৯৪৭ সাল থেকে সেনাবাহিনীতে অংশ নেওয়া শুরু হয় তাদের।


৭. ব্রিটিশ আর্মি : 

আকর্ষণীয় নারী সেনাদের তালিকায় ব্রিটিশ নারীরা সপ্তম স্থান অধিকার করেন। ১৯৯০-এর দশকে আর্মড ফোর্সে অংশ নেওয়া শুরু করেন তারা।


৮. পোলিশ আর্মি : 

বর্তমানে পোল্যান্ডের সেনাবাহিনীতে প্রায় আড়াই হাজার নারী সেনা রয়েছেন। আর্মি, নেভি, এয়ার ফোর্স এবং স্পেশাল ফোর্স দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তারা। আর সুন্দরী সেনাদের তালিকায় অষ্টম স্থানে রয়েছেন তারা।


৯. চেক রিপাবলিক আর্মি : 

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে পর্যন্ত চেকোস্লোভাকিয়ায় নারীদের সেনাবাহিনীতে অংশ নেওয়ার সুযোগ ছিল না। তবে ওই যুদ্ধে মেডিক্যাল সেনা হিসেবে কাজ করেছেন তারা। পরবর্তীতে ব্যাপক হারে সেনায় অংশ নেন নারীরা।


 ১০. ইউএস আর্মি :  

অনেক আগে থেকেই এ দেশের নারীরা সেনাবাহিনী ও যুদ্ধে অংশ নিচ্ছেন। বর্তমানে তারা পুরুষ সেনাদের পাশাপাশি যুদ্ধ করেন। আর এরা শুধু সুন্দরী নয় সঙ্গে দারুণ লড়াকুও। ২০১২ সালের পরিসংখ্যানে বলা হয়, ইউএস আর্মির ১৪ শতাংশ নারীদের দখলে।   



 পি/ব