ভোটার কার্ডের কোনও তথ্য বদলাতে চাইলে তা সেরে ফেলুন স্মার্টফোন থেকেই - pcn page old

Post Top Ad

Post Top Ad

Friday, 20 September 2019

ভোটার কার্ডের কোনও তথ্য বদলাতে চাইলে তা সেরে ফেলুন স্মার্টফোন থেকেই




প্রেস কার্ড নিউজ ডেস্ক ;       আমরা প্রায় সকলেই ভোটার কার্ডের গুরুত্ব সম্পর্কে কম-বেশি জানি। ভোটার কার্ড কোনও নাগরিকের নাগরিকত্বের প্রমাণপত্র হিসাবে বিবেচিত হয়। ১ সেপ্টেম্বর থেকে ভোটারের তথ্য যাচাই করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে ভারতীয় নির্বাচন কমিশন। এই প্রক্রিয়া চলবে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত। ভোটার কার্ডে যদি কোনও তথ্য বা ছবি ভুল থাকে বা কার্ডে উল্লেখিত ঠিকানা যদি বর্তমানে পরিবর্তিত হয়ে থাকে, সে ক্ষেত্রে ১৫ অক্টোবরের মধ্যে তা সংশোধন করে নিতে পারবেন।



আর এর জন্য কোথাও যাওয়ার বা কোনও সরকারি দফতরের সামনে লম্বা লাইনে দাঁড়ানোর প্রয়োজন নেই। ভোটার কার্ডের কোনও তথ্য বদলাতে চাইলে তা সেরে ফেলতে পারেন আপনার স্মার্টফোন থেকেই। যেমন--- গুগল প্লেস্টোর-এ ‘ ভোটার হেল্পলাইন ’   নামের একটি অ্যাপ রয়েছে। গুগল প্লেস্টোর থেকে ‘ভোটার হেল্পলাইন’ আপনার স্মার্টফোনে ডাউনলোড করে নিন। ডাউনলোডের আগে এই অ্যাপটি ভারতীয় নির্বাচন কমিশনের কিনা, তা দেখে নিতে ভুলবেন না!  প্লেস্টোর থেকে ‘ভোটার হেল্পলাইন’ স্মার্টফোনে ডাউনলোড করার পর অ্যাপটি আপনার ফোনের বেশ কয়েকটি ড্রাইভের ‘অ্যাক্সেস’ চাইবে।



 ‘এগ্রি’ অপশনে  ক্লিক করে প্রথমে ‘ভোটার হেল্পলাইন’-কে আপনার স্মার্টফোনের কয়েকটি ড্রাইভের ‘অ্যাক্সেস’ দিয়ে দিন। এ বার ‘ইভিপি’ (Electoral Verification Programme) লেখা ট্যাবে ক্লিক করলেই শুরু হয়ে যাবে ভোটারের তথ্য যাচাই করার প্রক্রিয়া। চাওয়া হবে আপনার মোবাইল নম্বর। এই মোবাইল নম্বর লিঙ্ক করা হবে আপনার ভোটার কার্ডের সঙ্গে। আপনার রেজিস্টার করা মোবাইল নম্বরে আসা ওটিপি অ্যাপের নির্দিষ্ট অংশে সাবমিট করে লগ ইন করুন।


এ বার এপিক নম্বরের সাহায্যে আপনার ভোটার কার্ডের তথ্য খোঁজা হবে। আপনার তথ্য পাওয়া গেলে ‘ইটস মি’ অপশনে ক্লিক করে নিশ্চিত করুন। এর পর মোবাইলের স্ক্রিনে আসা ‘ইয়েস’ অপশনে ক্লিক করলেই ভোটার কার্ডের সঙ্গে আপনার রেজিস্টার করা মোবাইল নম্বরটি সংযুক্ত হয়ে যাবে।  ভোটার কার্ডের সঙ্গে আপনার মোবাইল নম্বরটি সংযুক্ত হয়ে গেলে ‘ওকে’  অপশনে ক্লিক করলে মোবাইলের স্ক্রিনে খুলে যাবে আপনার ছবি-সহ ভোটার কার্ড।



এখানে  ‘মডিফাই’ অপশনে ক্লিক করে বদলে ফেলা যাবে আপনার নাম, পদবি, ঠিকানা-সহ তথ্য। তবে এর জন্য উপযুক্ত নথিপত্রের ছবি বা পিডিএফ ফাইল অ্যাপের নির্দিশ্য জায়গায় আপলোড করতে হবে। এর জন্য ‘টাইফ অফ ডকুমেন্ট’-এ ক্লিক করে উপযুক্ত ডকুমেন্ট আপলোড করতে  হবে। এ বার জিপিএস-এর মাধ্যমে ইলেকশন কমিশনে দফতরের নির্দিষ্ট সিস্টেমে আপনার বর্তমান ঠিকানা আর অবস্থান সম্পর্কিত তথ্য নথিভুক্ত হয়ে যাবে।



 পি/ব 

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad