প্রেস কার্ড নিউজ ডেস্ক : লাউয়ের পাতা ও ডগা শাক হিসেবে এবং লাউ তরকারী ও ভাজি হিসেবে খাওয়া যায়। আজকের লেখাতে থাকছে পরিচিত এই লাউয়ের কিছু পুষ্টিগুনের কথা যা হয়ত আপনাদের অজানা। আসুন তাহলে দেরি না করে এবার জেনে নেওয়া যাক লাউয়ের কিছু পুষ্টিগুনের কথা ঃ লাউয়ে প্রচুর জল থাকে, যা দেহের জলের পরিমাণ ঠিক রাখতে সাহায্য করে। ডায়রিয়া জনিত জলশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।এছাড়াও লাউ খেলে ত্বকের আর্দ্রতা ঠিক থাকে। প্রস্রাবের সংক্রমণজনিত সমস্যা দূর হয়। কিডনির কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
সেই সাথে উচ্চ রক্তচাপবিশিষ্ট রোগীদের জন্য এটি আদর্শ সবজি। এই সবজি দেহের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ইনসমনিয়া বা নিদ্রাহীনতা দূর করে পরিপূর্ণ ঘুমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। লাউয়ে রয়েছে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস, যা দেহের ঘামজনিত লবণের ঘাটতি দূর করে। দাঁত ও হাড়কে মজবুত করে। ক্যালরির পরিমাণ কম থাকায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও লাউ যথেষ্ট উপকারী। ডায়েটিং কালেও লাউ ভালো ফল দেয়। সেই সাথে এটি চুলের গোড়া শক্ত করে এবং চুল পেকে যাওয়ার হার কমায়।
লাউ শাকে প্রচুর আয়রন রয়েছে। রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ এবং লোহিত রক্ত কণিকার সংখ্যা বাড়িয়ে রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে। এবং এটি কোষ্ঠকাঠিন্য, অর্শ, পেট ফাঁপা প্রতিরোধে লাউয়ের রয়েছে সহায়ক গুণাবলি। লাউয়ে প্রাকৃতিক ভিটামিন পাওয়া যায়, তাই প্রতিদিন লাউ খেতে পারলে, বিশেষ করে জুস খেতে পারলে ত্বক ভিতর থেকে ভাল থাকে ও ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে, তৈলাক্ততা দূর করে এবং মুখের ব্রন হওয়া কমে যায় ও ব্রন ভাল হয়। লাউ খেলে কোষ্ঠকাটিণ্য দূর করে থাকে এ কারনে ব্রন কমাতে সাহায্য করে। এবং লাউয়ের পেষ্ট তৈরি করে মুখে, হাতে পায়ে লাগালে সতেজ ও মসৃন হয়।
কে
No comments:
Post a Comment