বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন তালমিছরি - pcn page old

Post Top Ad

Post Top Ad

Sunday, 15 September 2019

বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন তালমিছরি




নিজস্ব প্রতিনিধিঃ    কারো কথায় আঘাত পেলে আমরা বলে থাকি- কথা তো নয়, মিছরির ছুরি। তাল মিছরিকে দেখে এই প্রবাদ কিনা জানা নেই। তবে বলতেই হবে, তাল মিছরির উপকার প্রচুর।  ছোট থেকেই আমরা  তালমিছরি খেয়েছি। বাড়ির বড়দের খেতে দেখেছি। খুব লোভনীয় সুস্বাদু এই তাল মিছরি।     



আগে জেনে নিই তালমিছরি খাওয়ার উপকারিতা কী?
তাল মিছরির অনেক উপকারিতা। একে প্রায়  সর্ব্ব রোগহারক বলা হয়ে থাকে। জেনে নিই  কি কি রোগের পক্ষে উপকারী---- 



পেটের রোগ যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটে ব্যথা, আনিমিয়া, হাড়ের সমস্যা, সর্দি কাশির উপশম, চোখের দৃষ্টি বাড়ানো, কিডনি স্টোন,  নাক দিয়ে রক্ত পড়া, মুখের আলসার, গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ, ডায়রিয়া, শিশুদের ব্রেন ডেভেলপমেন্ট, আর্থারাইটিস, শ্বাসপ্রশ্বাস জনিত সমস্যা, স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ক্ষেত্রে  তালমিছরি ফলদায়ক। 



তালমিছরি হলো প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি মিষ্টি। যাকে বলে আনপ্রসেসড সুগার। 

প্রস্তুত প্রনালী—



 তালমিছরিতে থাকে খাঁটি তালের রস। সেই তাল গুড় জ্বাল দেওয়া হয় একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত। এরপরে সেটিকে ঢালা হয় ট্রেতে বা কোনো ফ্ল্যাট পাত্রে | এরপরে এই ট্রেগুলিকে  ঢেকে রাখা হয় একটি বন্ধ ঘরে। সপ্তাহ খানেক পরে ওপরে ও নিচের অংশগুলি শুকিয়ে দানাতে অর্থাত্‍ তালমিছরিতে পরিণত হয়।



 মাঝের লেয়ারটি তখনও নরম এবং জলীয় ভাব থাকে এবং সেটিকে  আলাদা করে নিতে হয়।  এবার জেনে নিন কোন সময়ে তাল মিছরি তৈরী হয়?    মিছরি তৈরি করার মরসুম ম চারটি। চৈত্রের মাঝামাঝি থেকে শ্রাবণের প্রথম দিকে বানানো হয় তালমিছরি।



পি/ব 

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad