ভায়েরাভাই সঙ্গে স্ত্রীর অবৈধ সম্পর্ক সন্দেহে জামাইবাবুকে এলোপাথারি কোপ - pcn page old

Post Top Ad

Post Top Ad

Thursday, 26 September 2019

ভায়েরাভাই সঙ্গে স্ত্রীর অবৈধ সম্পর্ক সন্দেহে জামাইবাবুকে এলোপাথারি কোপ




প্রেস কার্ড নিউজ ডেস্ক ;       বুধবার রাতে হাবড়া থানার আটুলিয়া দাসপাড়া এলাকায় শালির স্বামীর সাথে স্ত্রীর অবৈধ সম্পর্ক সন্দেহে জামাইবাবুকে এলোপাথারি কোপ, গ্রেফতার অভিযুক্ত । গুরুতর আহত‌‌‌বস্থায় চিকিৎসাধীন হাসপাতালে।পুলিশ সূত্রে জানা যায়,নয় বছর আগে উত্তম দাসের সাথে প্রতিবেশী শঙ্করী দাসের ভালোবাসা সম্পর্ক হয়ে দু'জনে পালিয়ে বিয়ে করেন।


কিন্তু বিয়ের দু বছর বাদে স্ত্রী শঙ্করীর উপর স্বামী উত্তম দাসের অত্যাচার বাড়তে শুরু হয় তারপরেই থানা দ্বারস্থ হলে পুলিশের হস্তক্ষেপে দুজন আলাদা ভাবে দুজনের বাবার বাড়িতেই বসবাস করছিলেন কিন্তু শঙ্করী দাসের এক জামাইবাবু গোবরডাঙ্গা থানার পাঁচপোতা এলাকার বাসিন্দা বছর ৪৫ এর অশোক দাস কয়েক বছর ধরেই ঘরজামাই হিসেবে থাকেন আটুলিয়া এলাকায় শ্বশুর বাড়িতেই।



 অভিযুক্ত উত্তম দাসের সন্দেহ তার স্ত্রী শঙ্করী দাসের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক আছে তার জামাইবাবু অশোক দাসের।এই নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে অশান্তি হতো।বুধবার রাত ৮  টা ৩০ মিনিট নাগাদ হঠাৎ উত্তম দাস ধারালো বটি নিয়ে হটাৎ ভায়েরাভাই অশোক দাস এর উপর চড়াও হয়ে চলে এলোপাতাড়ি বটির কোপ।গুরুতর আহত অবস্থায় চিৎকার শুরু করলে পরিবারের সদস্য এবং প্রতিবেশীরা তরিঘরি তাকে হাবড়া হাসপাতালে নিয়ে আসেন অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে আরজিকর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।গলায় তেত্রিশটি সেলাই দেওয়া হয়।



পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে হাবড়া থানার পুলিশ রাতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে উত্তেজিত জনতার জনরোষের হাত থেকে উত্তম দাসকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাবড়া হাসপাতালে নিয়ে আসেন।উদ্ধার হয় ঘটনাস্থল থেকে রক্তাক্ত ধারালো বটি।তারপরেই হাবড়া থানার পুলিশ অভিযুক্ত উত্তম দাস কে গ্রেপ্তার করে।



পি/ব 

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad