প্রেস কার্ড নিউজ ডেস্ক ; আমরা সবসময় মনোরঞ্জনের সঙ্গীত শুনি।কিন্তু সঙ্গীত শুধু মনোরঞ্জনের জন্য নয়, আমাদের শরীর-মনের স্বাস্থ্যের জন্যেও খুবই প্রয়জন। অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলতেন ‘আমি একজন পদার্থবিদ না হলে সম্ভবত সঙ্গীতশিল্পী হতাম’। কারন সঙ্গীত শারীরিক ক্লান্তি, মানসিক অবসাদ কাটানোর পাশাপাশি মস্তিষ্কের কর্মদক্ষতা বাড়াতেও অত্যন্ত কার্যকরী। এবার আসুন জেনে নেওয়া যাক সঙ্গীত কিভাবে শরীর-মনের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে উপকারীতা…
১) একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, সঙ্গীত মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও সাহায্য করে। গবেষকদের মতে, গান শোনা এমনই একটি কাজ যার মাধ্যমে আমাদের সম্পূর্ণ মস্তিষ্ক একসঙ্গে সজাগ হয়ে ওঠে। বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাও। ২) বিজ্ঞানীদের মতে, মানসিক অবসাদ কমাতে সঙ্গীত অত্যন্ত কার্যকরী। শরীরের ক্লান্তি কাটাতেও সঙ্গীতের জুড়ি মেলা ভার!
৩) গবেষকদের মতে পানশালায় বা ডিস্কোতে ‘লাউড মিউজিক’ বাজানোর কারন হল এতে অ্যালকোহলের প্রভাব অনেকটাই কমে যায়। অর্থাৎ, চট করে নেশা হয়না।
৪) ব্যায়াম বা শরীরচর্চার সময় গান বা ‘ইনস্ট্রুমেন্টাল মিউজিক’ শুনলে সহজে ক্লান্তি আসে না। ফলে দীর্ঘক্ষন শরীরচর্চা চালিয়ে যাওয়া যায়।
৫) বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, খামারে সঙ্গীত বা যন্ত্রসঙ্গীত চালিয়ে রাখলে গাছের বৃদ্ধি তুলনামূলক ভাবে দ্রুত হয়।
৬) একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত, সঙ্গীত মনসংযোগ বৃদ্ধিতে ও বুদ্ধিমত্তার বিকাশে সাহায্য করে।
পি/ব
No comments:
Post a Comment