দেবশ্রী মজুমদার: মন মোর মেঘের সঙ্গী। উড়ে চলে দিক দিগন্তের পানে। আসুন ঋতুর সাথে তাল মিলিয়ে আমরা নিজেদের জীবনটাকে সাজিয়ে নিই।
যখন হাঁটছি। সাইক্লিং করছি, তখন গান আমাদের জীবনে ছন্দ এনে দেয়। কাজের ফাঁকে একটু গান শোনা যেতে পারে।এতে দীর্ঘক্ষণ কাজের ক্লান্তি আমাদের ছুঁতে পারে না।
হার্ট বিট। পালস্। ব্রেইন ওয়েভ। সব কিছুতে চলে ছন্দের তালে। বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক উইলিয়াম কনগ্রীভ বলেন, সঙ্গীত যেকোন বর্বর মানুষকে শান্ত করতে পারে। আমাদের জগদীশ চন্দ্র বসু আগেই বলেছেন, উদ্ভিদ সঙ্গীতে সাড়া দেয়। শুধু তাই নয়, উদ্ভিদের বৃদ্ধিতে সহায়ক।
ব্যস্ত জীবনে কাজের চাপ মানুষের উপর অনেক বেশি। তাই স্ট্রেস অনেক বেশি। এখানে সঙ্গীত আমাদের শক্তি বাড়াতে পারে।বিট পার মিনিট অর্থাৎ বি পি এম কখনো ১৪০ ছাড়ানো উচিৎ নয়। ১০৫ থেকে ১২০ মধ্যে বি পি এম বেশ ভালো। এখন বর্ষা ঋতু। তাই বর্ষা মঙ্গলের রবীন্দ্র সঙ্গীত শুনুন। বেশ ভালো লাগবে। ঋতুর সঙ্গে মানানসই পোশাক পড়বেন। গান শুনবেন না? তাই কি কখনো হয়?
পি/ব
No comments:
Post a Comment