উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া থানার ধিয়াগর গ্রামে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করে।পরে বিয়ে করতে বললে রাজী হয় না প্রেমিক। ফলে একপ্রকার বাধ্য হয়েই প্রেমিকের বাড়ির সামনে ধর্নায় বসলেন প্রেমিকা।এই ঘটনায় এলাকায় ব্যপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, চোপড়া থানার কাচাকলি গ্রামের বাসিন্দা রমিসা খাতুনের ভালবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল ধিয়াগর গ্রামের বাসিন্দা মনজর আলমের।দীর্ঘ দুই বছর তাদের এই সম্পর্ক।বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে শিলিগুড়ি সহ বিভিন্ন এলাকায় রাত্রিবাস করে।
সম্প্রতি মনজর তার পরিবারের চাপে বিয়ে থেকে পিছিয়ে আসতে বাধ্য হয়।এনিয়ে গ্রাম্য শালিশী থেকে পঞ্চায়েত শালিশী হয়। মনজরকে দোষী সাবস্ত করে রমিসাকে বিয়ে করার নিদান দেন।কয়েকদিন যাবদ মনজরের সঙ্গে কোন যোগাযোগ না হওয়ায় আজ তার বাড়িতে পৌছে যায় রমিসা।
রমিসাকে মনজের পরিবারের লোকেরা মেরে গায়ে লঙ্কার গুড়া ছিটিয়ে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়।বিয়ে করার দাবিতে মনজরের বাড়ির সামনে ধর্নায় বসেছে রমিসা।তার দাবি যতক্ষন মনজর তাকে বিয়ে না করছে ততক্ষন সে এখানেই বসে থাকবেন।
পি/ব
No comments:
Post a Comment