হোয়াইট জেন্টলম্যান্স ক্লাব- এটা মূলত ডিজনিল্যান্ডের ক্লাব ৩৩ এর মত একটি ক্লাব। পৃথিবীর সবচেয়ে অভিজাত ক্লাব হিসেবে ধরা হয় এটাকে। লন্ডনে অবস্থিত ক্লাবটিতে শুধুমাত্র সমাজের অভিজাত শ্রেণীর মানুষেরই পদচিহ্ন পড়ে। অবশ্য ক্লাবটির শুরুর ইতিহাস ভিন্ন কথা বলে। ফ্রাঞ্চিস বিয়াঙ্কো নামে এক লোক এটা তৈরি করে নতুন ধরনের চকলেট বিক্রির জন্য, অথচ এটা এখন পৃথিবীর সেরা ক্লাব গুলোর একটি। এই ক্লাবের সদস্য হওয়া রীতিমত একটি সম্মানের বিষয়। টাকা থাকুক, কিন্তু চাইলেই আপনি এর সদস্য হতে পারবেন না, হাজারটা কাঠ-খড় পুড়িয়ে আপনাকে এই ক্লাবের সদস্য হতে হবে। কী হয় এই ক্লাবে? জানে কেবল এর সদস্যরা!
এরিয়া ৫১: যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডায় অবস্থিত এই জায়গাটি নিয়ে সারা বিশ্বের মানুষ এখনো একটা ঘোরের মধ্যে আছে। এটা একটি মিলিটারি বেইজ এবং পৃথিবীর সবচেয়ে "সিকিউর" এলাকাগুলোর একটি। এর নিজস্ব এলাকার বাইরেও একটা বিশাল এলাকা জুড়ে সাধারণ মানুষের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কী করা হয় ওখানে? পৃথিবীর একটা বিশাল অংশের মানুষের ধারনা ওখানে এলিয়েন নিয়ে গবেষণা করা হয়। অনেক মানুষ এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগ করা গেছে বলেও বিশ্বাস করে।
মেনওয়িদ হিল সারা বিশ্বের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছে এক বিস্ময়ের নাম এই মেনওয়িদ হিল। এটা আমেরিকার ইয়র্কশায়ারে অবস্থিত। এটা একটি মিলিটারি বেইজ যা ইখেলন গ্লোবাল স্পাই নেটওয়ার্কিং এর সাথে সংযুক্ত। আমেরিকা আর ইংল্যান্ডকে ইন্টিলিজেন্স সাপোর্ট দেওয়ার জন্যই এটা তৈরি করা হয়। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ইলেকট্রনিক মনিটরিং স্টেশান এখানেই রয়েছে। তবে পুরো জায়গার চারপাশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এতটাই জটিল সাধারণ মানুষের ওই পুরো এলাকায় ঢোকা এক্কেবারেই অসম্ভবের পর্যায়ে পড়ে। রোমাঞ্চ প্রিয় কেউ যদি সে স্বপ্ন কখনো দেখেও থাকে তা স্রেফ আকাশকুসুম কল্পনাই হবে।
ইএস গ্র্যান্ড শ্রাইন, জাপান: জাপানের সবচেয়ে গোপনীয়,পবিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থান। খ্রিস্টপূর্ব ৪ সালে এটা নির্মাণ করা হয় বলে ধারনা করা হয়। জাপানের রাজকীয় পরিবার আর প্রিস্ট ছাড়া এখানে আজ পর্যন্ত কেউ প্রবেশ করতে পারেনি। এই শ্রাইনটি প্রতি ২০ বছর পরে ভেঙ্গে আবার নতুন করে নির্মাণ করা হয়। কেন এত গোপনীয়তা??? ইতিহাসবিদদের মতে এককালের জাপানিজ সাম্রাজ্যের অনেক পুরনো মূল্যবান নথিপত্র ওখানে লুকায়িত আছে,যেগুলো বিশ্বের সামনে আগে কখনই আসেনি।
ভ্যাটিকান সিক্রেট আর্কাইভস: যুগ যুগ ধরেই ভ্যাটিকান সিটি মানুষের রহস্যের খোরাক যুগিয়েছে,সেই যীশুর আমলের আগ থেকেই পৃথিবীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসের সাক্ষী এই ভ্যাটিকান। এই জায়গাটিকে storehouse of secret বলা হয়। খুব কম সংখ্যক স্কলারই এই জায়গায় ঢুকতে পারেন, তাও পোপের বিশেষ অনুমতি সাপেক্ষে। এখানে প্রায় ৮৪০০০টি বই আছে আর এই জায়গাটি প্রায় ৮৪ কি:মি: দীর্ঘ। ধারনা করা হয় খ্রিষ্টান, মেসনারি, প্যাগান আরও অনেক ধর্ম আর মতবাদের অনেক গোপন ডকুমেন্ট এখানে সংরক্ষিত আছে।
কে
No comments:
Post a Comment