নকল কসমেটিক চেনার টিপস - pcn page old

Post Top Ad

Post Top Ad

Friday, 2 August 2019

নকল কসমেটিক চেনার টিপস



এই টিপসগুলো আপনাদের নকল কসমেটিক প্রোডাক্ট চিনতে সাহায্য করবে।


কিছু নকল প্রোডাক্ট দেখেই আপনি বুঝে যাবেন। কিন্তু আজকাল এমন উপায়ে নকল কসমেটিক তৈরি করা হচ্ছে যা খুব বিচক্ষণতার সাথে পর্যবেক্ষণ না করলে ধরা খুবই মুশকিল। নকল কসমেটিক আইডেন্টিফাই করব কীভাবে? সহজ উপায় হল, কসমেটিক ব্র্যান্ডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে যে প্রোডাক্টটি কিনবেন তার আসল ‘চেহারাটা’ দেখে নিন। প্রয়োজন হলে একটি ছবিও সাথে রাখুন। কেনার সময় ছবির সাথে ভালো করে মিলিয়ে নিন।



প্যাকেজিংটা বিচক্ষণতার সাথে পর্যবেক্ষণ করুন। খুব ছোট ছোট ব্যাপারগুলো খেয়াল করুন। ফন্ট, সাইজ এবং প্যাকিজিং কালারটাও মিলিয়ে নিন। এমন কি নকল পণ্যগুলোর ওজনেও ঘাপলা থাকে। যদিও শপে দাড়িয়ে প্রোডাক্টের ওজন মাপা একটু অদ্ভুত লাগতে পারে কিন্তু হাত দিয়ে ধরেও আপনি ওজনটা বুঝতে পারবেন। প্রোডাক্টের গায়ে লিখা সিরিয়াল নাম্বার, বার কোড এবং ম্যানুফ্যাকচারিং ইনফর্মেশনগুলো ভালো করে দেখে নিন। নকল প্রোডাক্ট হয়ে থাকলে বার কোডের প্রথম তিনটি ডিজিট উৎপাদনকারী দেশের কোডের সাথে ম্যাচ করবে না। বেশির ভাগ সময় ফেইক কসমেটিকসের গায়ে সিরিয়াল নাম্বার থাকে না। যদি সিরিয়াল নাম্বার পেয়েও জান তাহলে আবার চোখ বন্ধ করে কিনে ফেলবেন না যেন! প্রোডাক্টের গায়ে থাকা সেরিয়াল নাম্বরের সাথে প্যাকেটের সিরিয়াল নাম্বার মিলিয়ে নিন। মিলে গেলে তবেই কিনুন।





জেনুইন হাই এন্ড কসমেটিক ব্র্যান্ডগুলো প্রোডাক্ট সম্পর্কিত তথ্যগুলো কয়েকটা ভাষায় দিয়ে থাকে। আর একটি ব্যাপার লক্ষ্য রাখবেন, প্রোডাক্টে ব্যবহৃত উপাদানগুলোর উল্লেখ রয়েছে কিনা। নকল পণ্য উৎপাদনকারীরা অনেক সময় এমন সব কালারের লিপস্টিক, আইশ্যাডো, ব্ল্যাশ থেকে শুরু করে ব্রাশ, ব্লেন্ডারগুলো এমন সব কালারের তৈরি করে যা রিয়েল ব্র্যান্ডগুলো করেনি। কাজেই কসমেটিক কেনার সময় রিয়েল প্রোডাক্টের কালারের সাথে মিলিয়ে দিন। একজ্যাক্ট কালার মিললে তবেই কিনুন। সেক্ষেত্রে কসমেটিক ব্র্যান্ডের অফিশিয়াল পেজে প্রোডাক্টটি দেখে নিন। অথেনটিক কসমেটিকগুলোতে বিশেষ করে যেগুলো ম্যাট সেগুলোতে কোনরকম অহেতুক স্ট্রং স্মেল এবং স্পার্কেল থাকে না। অন্যদিকে ক্রিমি কসমেটিকগুলোর উপাদানগুলো আলাদা হয়ে যায় না। ফেক লিপ কগুলো দেখতে কম অ্যাট্রাকটিভ এবং কোন না কোন খুত থাকবে।





যদি মাশকারার কথা বলি তাহলে জেনুইন ডিজাইনার মাশকারা খুব হালকা সুগন্ধের হয়ে থাকে। যেকোনো কসমেটিক প্রোডাক্ট যদি বাজে গন্ধ অথবা হেভিলি পারফিউমড হয়ে থাকে তবে বুঝে নিতে হবে যে সেটা ফেইক। নকল প্রোডাক্টের শেপেও বেশিরভাগ সময় সমস্যা থাকে। কাজেই প্রোডাক্ট কিনবার আগে সাইজ, শেপ দেখে কিনুন। ডি-ফর্মড প্রোডাক্ট এড়িয়ে চলুন। আইশ্যাডো এবং ব্লাস কেনার সময় টেষ্টার ব্যবহার করবেন অবশ্যই। রিয়েল কসমেটিকগুলো দিনের বেলায় সরে যায় না।






কে

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad