কচুয়া দুর্ঘটনা তিন দিনের মাথায় স্থানীয় প্রশাসন ও নেতা ও নেতৃত্বকে নিয়ে জরুরি বৈঠক করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলেন রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এদিন তিনি কচুয়া লোকনাথ মন্দির চত্বরে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করেন। আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন দেগঙ্গার বিধায়ক রহিমা মণ্ডল, বসিরহাট উত্তর বিধানসভার তৃণমূল স্তরে সমস্ত নেতা ও নেতৃত্বরা। খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক এদিন তিনি নিজে মন্দিরে ঢুকে পুজো দেন। তারপরে সংবাদমাধ্যমের কাছে সাক্ষাৎ করে বলেন, এই ঘটনায় কে বা কারা জড়িত আছে সে বিষয়টি তদন্ত করার জন্য পুলিশ নিজে থেকে একটি অভিযোগ দায়ের করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। পাশাপাশি দুর্ঘটনায় যে পাঁচিল ভেঙে পড়েছিল পাঁচিলটি মন্দিরের কোন ব্যক্তিগত সম্পত্তি ছিল না অন্য কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি পুকুর শটিও মন্দিরের সম্পত্তি ছিল না। আগামী বছর এই মন্দিরে লোকনাথ জন্মাষ্ঠামী উপলক্ষে রাস্তা প্রশস্ত করা হবে। সেই জন্যে মন্দিরে ঢোকার মেইন রাস্তার পাশে টুকরো জমি গুলি যাতে মন্দির কর্তৃপক্ষ পায় সে বিষয় নিয়ে খুব শীঘ্রই জমির মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। তারপরে পিডব্লিউডি'র সঙ্গে কথা বলেছ জমি অধিগ্রহণ করে মন্দিরের রাস্তা নির্মাণ করা হবে। আগামী বছর থেকে চাকলা লোকনাথ মন্দির ও কচুয়া ধামের সমস্ত রকম প্রশাসনিক দায়িত্ব মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে সামলাবে।
Post Top Ad
Sunday, 25 August 2019
কচুয়ার দূর্ঘটনার নেপথ্যে কারা ?
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment