কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার ফরিদপুর ইউনিয়ন আব্দুল হামিদ ভূঞা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাদিরের উপর হামলাকারীদের ৪৮ ঘটনার মধ্যে বিচার দাবি করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা চেয়ারম্যান, পরীক্ষার ফি ও বিদ্যালয়ের বেতন নিয়ে কথা কাটাকাটির জেরে মারর হয়ে,উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক, ফরিদপুর ইউনিয়ন আব্দুল হামিদ ভূঞা উচ্চ বিদ্যালয়ের নির্যাতিত প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাদিরসহ উপজেলার বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকগণের স্বাক্ষরিত অভিযোগপত্রে উল্ল্যেখ করেন, উপজেলার ফরিদপুর ইউনিয়নের নলবাইদ গ্রামের মৃত শামসুউদ্দিন এর পুত্র এম এ কাশেম গত (২৭ জুন) ফরিদপুর আব্দুল হামিদ ভুইয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের স্টাফ রুমে প্রবেশ করে প্রধান শিক্ষক আব্দুল কাদিরের পেটে পিস্তল ঠেকিয়ে মারতে মারতে বিদ্যালয়ের স্টাফ রুম থেকে বিদ্যালয়ের মাঠে বের করে নিয়ে প্রধান শিক্ষককে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয়।
তখন বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষক, শিক্ষর্থী ও স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় প্রধান শিক্ষককে উদ্ধার করা হয়। দু’দিন পর এর বিচার দাবিতে ৩০ জুন সকাল ১০টায় কুলিয়ারচর উপজেলার বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকগণ উক্ত ঘটনার তীব্র নিন্দা ও সুষ্ঠ বিচার দাবী করে এই অভিযোগপত্র দাখিল করেন। শিক্ষকগণ অভিযোগপত্রে আরো উল্লেখ করেন, আগামী দুই দিনের মধ্যে সুষ্ঠ বিচার না পেলে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি কঠোর আন্দোলন কর্মসূচী পালন করবে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১ জুলাই সোমবার দুপুরে উক্ত বিদ্যালয়ে তদন্ত করতে আসেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কাউসার আজিজ। উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইউএনও’র উপস্থিতিতে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ও অভিভাবকেরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিচার দাবি করেন।
কে
No comments:
Post a Comment