এই আইন নিয়ে অনেকেই চিন্তায়েরয়েছেন। নতুন প্রক্রিয়ার সার্বিক বিষয়ে পুরোপুরি প্রস্তুত নন তারা। এই আইনে ভ্যাটের স্তর রাখা হয়েছে ছয়টি। ছোট ব্যবসায়ীদের বছরের লেনদেন ৫০ লাখ টাকার নিচে হলে ভ্যাট রিটার্ন দিতে হবেনা। আর ৩ কোটি পর্যন্ত ৪ শতাংশ হারে জমা দিতে হবে। আবাসন খাত, ওষুধ ও পেট্রোলিয়াম পণ্যের ওপর ভ্যাট আরোপ করা হলেও ভ্যাটের আওতার বাইরে আছে ১ হাজার ৪৩টি পণ্য। ভ্যাটের হিসাব স্বচ্ছ রাখতে ইলেক্ট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস সরবরাহ করবে এনবিআর।
প্রাথমিকভাবে ১০ হাজার ইলেকট্রিক মেশিন সরবরাহ করেছে এনবিআর। ভ্যাটের একক হার নিয়ে ব্যবসায়ীদের আপত্তি থাকায় ২০১৭ সালের পহেলা জুলাই আইনটি বাস্তবায়নের কথা থাকলেও প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনায় সেটি দুই বছর পিছিয়ে দেয়া হয়। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরামর্শে ২০১১ সালে এ আইন প্রণয়নের কাজ শুরু হয়। এরপর, ২০১২ সালের ২৭শে নভেম্বর আইনটি জাতীয় সংসদে পাস হয়। নতুন আইনে ভ্যাটের আওতা ব্যাপকভাবে বাড়ানো হয়েছে।
পুরনো ১৯৯১ সালের আইনে শুধু আমদানি, উৎপাদন ও ব্যবসায়ী স্তর এবং সেবার ওপর ভ্যাট ছিল। নতুন আইনে আমদানি, উৎপাদন ও ব্যবসায়ী স্তর এবং সেবার সরবরাহ ও আমদানির ওপর ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। তাছাড়া, অস্থাবর সম্পত্তি, লিজ, গ্রান্ট, লাইসেন্স, পারমিট, অধিকার, সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদিও ভ্যাটের আওতায় আনা হয়েছে এই বছোরে।
কে
No comments:
Post a Comment