আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব ইউএফও দিবস। ২ জুলাই বিশ্ব ইউএফও দিবসও পালন করা হয়। ২০০১ সালে ইউএফও সন্ধানী যুক্তরাষ্ট্রের হ্যাকটেন একদোগান ছুটির দিন হিসেবে দিবসটি পালন শুরু করলে এদিনটি বিশ^ ইউএফও দিবস হিসেবে সারা বিশ্বে পালিত হয়।ভিনগ্রহে অ্যালিয়েন কি আছে? অ্যালিয়েন কিংবা ইউএফও নিয়ে মানুষের মনে কৌতুহলের শেষ নেই। আছে নানা প্রশ্নও। ইয়েলোস্টোন ন্যাশনাল পার্কের সেই সিসিটিভি ফুটেজ দেখে রীতিমত নড়েচড়ে বসেছেন বিশেষজ্ঞরা। ধারণা করা হয়, একটা ইউএফও ওই অঞ্চলে ঘোরাফেরা করছে।ভিডিওটিতে দেখা যায়, একটি সুপার ভলকানোর উপর উড়ছে ধোঁয়া । আর তার মাঝেই আকাশে ছুটে যাচ্ছে এক ফালি সাদা আলো।সেটি এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে চলে যাচ্ছে নিমেষের মধ্যেই।
যা কোনোভাবেই বিমান কিংবা ড্রোন নয়।তবে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ সেসময় দাবি করে,সেটি গত ৯ জুনের ভিডিও। সেসময় সেটি ইউটিউবে আপলোড করা হয়েছে।উল্লেখ্য, বহু বছর ধরে ভিনগ্রহে নিয়ে গবেষণা চলছে। একাধিকবার আকাশে উড়ে যাওয়া এই ধরনের দৃশ্য দেখে ভিনগ্রহের যান বা ইউএফও বলে অনুমান করা হয়েছে। তবে কোনো স্পষ্ট ধারনা পাওয়া যায়নি। তবে গতবছর ১৩ নভেম্বর আয়ারল্যান্ডের আকাশে বিমান নিয়ে যাচ্ছিলেন পাইলটরা। তাদের কেউ দেখেছেন গোটা আকাশে তীব্র আলোর জ্যোতি ছড়িয়ে দিয়েছিল এক ভয়ঙ্কর গতির ‘যান’, যা শব্দের চেয়েও বেশি গতির সুপারসনিক বিমানের চেয়েও দ্রুত গতির ‘যান’। তাদের ভাষায় এমন ‘যান’ তারা আগে কখনো দেখেননি।বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে বলা হয় ‘আনআইডেন্টিফায়েড ফ্লাইং অবজেক্ট’ (ইউএফও)। বিভিন্ন মাধ্যমের খবরে, অন্তত চারজন পাইলট ওই অঞ্চল দিয়ে বিমান ওড়ার সময় সেই অদ্ভুত বস্তু দেখেছেন। এ ঘটনায় ইতিমধ্যেই সরকার থেকে বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবরও শুরু হয়েছে।বসে নেই বিজ্ঞানীরাও।বলা হচ্ছে চারজন পাইলটই দেখেছেন, প্রচণ্ড গতি ও তীব্র আলোয় গোটা আকাশ আলোকিত হয়েছিল।
এদিকে একটি বেসরকারি সংস্থার মন্ট্রিয়ল থেকে লন্ডনগামী এক বিমানের চালক বলেছেন, ‘প্রথমে আমাদের বিমানের বাঁ দিকে প্রচণ্ড আলোর ঝলকানি দেখলাম। মুহূর্তের মধ্যেই আবার অদৃশ্য হয়ে গেল।’অন্য এক পাইলট বলেছেন, ‘সুপারসনিক বিমানের গতির চেয়েও বেশি ছিল গতি। আর আলো এতটাই জোরালো যে, ওরকম আলো দেখা যায়নি।’
কে
No comments:
Post a Comment