সম্ভবত ৮ জুলাই বাজেট নিয়ে সাধারণ পর্যালোচনা শুরু হবে। ১১ জুলাই থেকে ১৭ জুলাইয়ের মধ্যবর্তী সময়ে অনুদানের দাবির উপরে ভোটিং হবে। কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের বাজেট বিভাগের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ‘‘আলোচনা ও ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের অনুদানের দাবিতে ভোটিং-এর সম্ভাব্য তারিখ ১১ জুলাই থেকে ১৭ জুলাই হয়েছে। বাজেট নিয়ে সাধারণ পর্যালোচনা সম্ভবত হবে ৮ জুলাই।'' এবারের বাজেটে এশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিকে টেনে তোলার গুরুদায়িত্ব অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের কাঁধে।
মন্দগতির অর্থনীতিতে বিলগ্নীকরণের লক্ষ্যমাত্রা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি সরকারি খাতকে প্রসারিত করার ক্ষেত্রে বাধা বাজারের পরিস্থিতি। সব মিলিয়ে বড় চ্যালেঞ্জ অর্থমন্ত্রীর সামনে। সরকার চাইছে বিলগ্নীকরণ থেকে ৯০,০০০ কোটি টাকা তহলজাত করতে। গত বছর যেটা ছিল ৮৫,০০০ টাকা। গত বছরের সরকারি আয়ের সিংহভাগ এসেছিল CPSE, ETF থেকে। পাশাপাশি PSU শেয়ার থেকেও।
বর্তমান অর্থবর্ষে সরকারের পক্ষ থেকে নতুন ETF আনা হতে পারে। যথা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের ETF ও ঋণ ETF। সরকার এখনও পর্যন্ত নতুন অর্থবর্ষের প্রথম দু'মাসে ২,৩৫০ কোটি টাকা তুলেছে। বিলগ্নীকরণ পদ্ধতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সরকারের থিঙ্ক ট্যাঙ্ক নীতি আয়োগ পরামর্শ দিয়েছে ৩৫ PSE-র। সম্প্রতি সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, এয়ার ইন্ডিয়াকে বিক্রি করে দেওয়ার চেষ্টা হবে। গত বছরও চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু কোনও ক্রেতা পাওয়া যায়নি।
কে
No comments:
Post a Comment