থ্যালাসেমিয়া একটি জন্মগত রক্তরোগ। এই রোগে আক্রান্ত রোগীরা বেঁচে থাকে নিয়মিত রক্ত গ্রহণের মাধ্যমে। থ্যালাসেমিয়ার লক্ষণ কী? একটি শিশু থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত হলে কীভাবে বোঝা যাবে?
এই রোগের দুই ধরনের ট্রেন্ড রয়েছে। একটি হলো ইবিটা থ্যালাসেমিয়া। মজার বিষয় হলো, এর মধ্যে অনেক ভাগ রয়েছে। ৫০ ভাগ ক্ষেত্রে রক্ত লাগে না। বায়োমেডিকেল রিসার্চ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে করা আমাদের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ৫০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে নিয়মিত ব্লাড ট্রান্সফিউশন লাগে। নিয়মিত রক্ত দিতে হয়। এর মধ্যে থ্যালাসেমিয়া মেজর যেটি, যেটি হমোজাইগাস, ওই ক্ষেত্রে বাচ্চা জন্মের কয়েক মাসের মধ্যেই রোগটি বোঝা যায়।
বাচ্চাটা দুর্বল হয়ে যায়, নড়াচড়া করতে পারে না। রক্তস্বল্পতা হলে যে লক্ষণগুলো সেগুলো চলে আসে। মজার বিষয় হলো, ইবিটার ক্ষেত্রে এটি হতে পারে ২০ বছর বয়সেও। এমনকি ৫০ বছর বয়সেও। আবার কোনো একটি রোগীর ক্ষেত্রে হয়তো দেখা গেল আগে ভালো ছিল, গর্ভধারণের পর হয়তো থ্যালাসেমিয়া ধরা পড়ছে হচ্ছে।
এই রোগের দুই ধরনের ট্রেন্ড রয়েছে। একটি হলো ইবিটা থ্যালাসেমিয়া। মজার বিষয় হলো, এর মধ্যে অনেক ভাগ রয়েছে। ৫০ ভাগ ক্ষেত্রে রক্ত লাগে না। বায়োমেডিকেল রিসার্চ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে করা আমাদের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ৫০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে নিয়মিত ব্লাড ট্রান্সফিউশন লাগে। নিয়মিত রক্ত দিতে হয়। এর মধ্যে থ্যালাসেমিয়া মেজর যেটি, যেটি হমোজাইগাস, ওই ক্ষেত্রে বাচ্চা জন্মের কয়েক মাসের মধ্যেই রোগটি বোঝা যায়।
বাচ্চাটা দুর্বল হয়ে যায়, নড়াচড়া করতে পারে না। রক্তস্বল্পতা হলে যে লক্ষণগুলো সেগুলো চলে আসে। মজার বিষয় হলো, ইবিটার ক্ষেত্রে এটি হতে পারে ২০ বছর বয়সেও। এমনকি ৫০ বছর বয়সেও। আবার কোনো একটি রোগীর ক্ষেত্রে হয়তো দেখা গেল আগে ভালো ছিল, গর্ভধারণের পর হয়তো থ্যালাসেমিয়া ধরা পড়ছে হচ্ছে।
No comments:
Post a Comment