‘রাসমণি’ ৭০০ পেরলো। সাফল্যের নতুন শিখর ছুঁল - pcn page old

Post Top Ad

Post Top Ad

Monday, 1 July 2019

‘রাসমণি’ ৭০০ পেরলো। সাফল্যের নতুন শিখর ছুঁল



1



২০১৭ সালের ২৭ জুলাই থেকে জি বাংলা-তে সম্প্রচার শুরু হয় ‘করুণাময়ী রাণী রাসমণি’ ধারাবাহিকের। প্রায় দু’বছরের যাত্রা সম্পূর্ণ করল এই ধারাবাহিক। সম্প্রতি সম্প্রচার হয়েছে ধারাবাহিকের ৭০০ তম এপিসোড। বাংলা টেলিভিশনে নতুন মাইলস্টোন তৈরি করে দিয়েছিল এই ধারাবাহিক। ইদানীং টিআরপি-র দৌড়ে সামান্য পিছিয়ে পড়লেও এই ধারাবাহিক সাম্প্রতিক সময়ের বাংলা টেলিভিশনের সবচেয়ে সফল ধারাবাহিকগুলির একটি।  ৭০০ এপিসোড পূর্তিতে একবার ফিরে দেখা যাক সেই ৪টি কারণ, যা ‘করুণাময়ী রাণী রাসমণি’-কে পৌঁছে দিয়েছে সাফল্য়ের শিখরে।


নতুন করে এই কথা বলাই বাহুল্য। কারণ দর্শক থেকে চ্য়ানেল কর্তৃপক্ষ, ধারাবাহিকের কলাকুশলী থেকে টেলিভিশন ট্রেড অ্য়ানালিস্ট সবাই জানেন, এই ধারাবাহিকের সাফল্যের সবচেয়ে বড় কারণ রাসমণির ভূমিকায় দিতিপ্রিয়া রায়। প্রাথমিকভাবে কথা ছিল রানির ছোটবেলার অভিনয়টি করবেন দিতিপ্রিয়া ও বড়বেলার চরিত্রে দেখা যাবে অন্য় অভিনেত্রীকে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় অভিনেত্রীর সঙ্গে প্রাথমিক কথাবার্তাও হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দিতিপ্রিয়াকেই ওই চরিত্রে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন নির্মাতারা। এমনটা আশঙ্কা ছিল তাঁদের যে দিতিপ্রিয়ার পরিবর্তে অন্য় কোনও অভিনেত্রীকে ওই চরিত্রে দর্শক মেনে নাও নিতে পারেন। সেই সময় টিআরপি তালিকার শীর্ষে রয়েছে ‘করুণাময়ী রাণী রাসমণি’। তাই আর কোনও ঝুঁকি না নিয়ে দিতিপ্রিয়ার উপরেই চরিত্রটি এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব পড়ে। এর আগে বাংলা টেলিপর্দায় আর কোনও নাবালিকা অভিনেত্রীকে তিরিশ বছরের মায়ের চরিত্রে এত সফলভাবে অভিনয় করতে দেখা যায়নি

কে

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad