রাস্তার ধারে একটি বাড়ির তিনতলায় জানালায় রৌদ্রস্নান করছিলেন এক মহিলা। আর তাতে যে এমন বিপত্তি বেধে যাবে কে ভেবেছিল! ইউরোপের অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় দুপুরে জানালায় লুটিয়ে পড়া হঠাৎ আসা রোদ দেখে নিজেকে হয়তো সামলাতে পারেননি ওই মহিলা। জামাকাপড় খুলে জানালায় শুয়ে পড়লেন তিনি। ওই মহিলার (সানবাথিং), মানে রোদ পোহানোর এই দৃশ্য দেকে চক্ষু ছানাবড়া রাস্তার গাড়ির চালকরা।
শুধু জানালার বাইরে বেরিয়ে থাকা পদযুগল নয়, ওই নগ্ন মহিলাকে ঘাড় উঁচিয়ে ভালো করে দেখার আশায় গাড়ি চালানো থেকে মনোযোগ সরে গিয়ে ঘটল বিপত্তি। একের পর এক গাড়ি একে অপরের ওপর হুমড়ি খেয়ে পড়ল। ব্যস্ত রাস্তায় দেখা দিল যানজট। এরইমধ্যে সেলফোন বা অন্য যা কিছু হাতের কাছে আছে তা দিয়ে শুরু হয় ছবি তোলা। এঁদের একজন গ্রেগরি শাকাকি। তাঁর ক্যামেরায় ধরা পড়েছে ওই মহিলার ছবি।
গ্রেগরির তো মনে হচ্ছিল তাঁর ‘সানস্ট্রোক’ হয়েছে।ওই রাস্তার এক মোটর সাইকেল আরোহী স্থানীয় একটি টিভি চ্যানেলকে বলেছেন, আসলে ওই জায়গায় তো রোদ ভালোভাবে সবদিন পাওয়া যায় না। তাই হঠাত্ রোদ থেকে ওই মহিলা সত্যিই রৌদ্রস্নান করছিলেন। যানজট সামলাতে এলাকায় পুলিশ ছুটে আসে। সবকিছু টের পেয়ে রোদের ওম মাখা মাথায় রেখে জানালা বন্ধ করে ভেতরে চলে যান। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
শুধু জানালার বাইরে বেরিয়ে থাকা পদযুগল নয়, ওই নগ্ন মহিলাকে ঘাড় উঁচিয়ে ভালো করে দেখার আশায় গাড়ি চালানো থেকে মনোযোগ সরে গিয়ে ঘটল বিপত্তি। একের পর এক গাড়ি একে অপরের ওপর হুমড়ি খেয়ে পড়ল। ব্যস্ত রাস্তায় দেখা দিল যানজট। এরইমধ্যে সেলফোন বা অন্য যা কিছু হাতের কাছে আছে তা দিয়ে শুরু হয় ছবি তোলা। এঁদের একজন গ্রেগরি শাকাকি। তাঁর ক্যামেরায় ধরা পড়েছে ওই মহিলার ছবি।
গ্রেগরির তো মনে হচ্ছিল তাঁর ‘সানস্ট্রোক’ হয়েছে।ওই রাস্তার এক মোটর সাইকেল আরোহী স্থানীয় একটি টিভি চ্যানেলকে বলেছেন, আসলে ওই জায়গায় তো রোদ ভালোভাবে সবদিন পাওয়া যায় না। তাই হঠাত্ রোদ থেকে ওই মহিলা সত্যিই রৌদ্রস্নান করছিলেন। যানজট সামলাতে এলাকায় পুলিশ ছুটে আসে। সবকিছু টের পেয়ে রোদের ওম মাখা মাথায় রেখে জানালা বন্ধ করে ভেতরে চলে যান। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
from ap bangla | অ্যানালিটিক্যাল প্রেস | Analytical Press | http://bit.ly/2Z6wqvL
No comments:
Post a Comment