ফলের রাজা আম। এটি নানা গুণে ভরপুর। পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের পুষ্টিগুণ আরও বেশি। পুষ্টিবিদরা বলেন, পাকা হোক কাঁচা হোক যেভাবেই খাওয়া হোক না কেন তা খুবই উপকারী চলুন জেনে নেয়া যাক কাঁচা আমের গুণ সম্পর্কে- ওজন কমায় যারা ওজন কমাতে বা শরীরের বাড়তি ক্যালরি খরচ করতে চান, তাদের জন্য এখন আদর্শ ফল কাঁচা আম। পাকা মিষ্টি আমের চেয়ে কাঁচা আমে চিনি কম থাকে বলে এটি ক্যালরি খরচে সহায়তা করে।
রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় কাঁচা আমে যথেষ্ট পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। আর এই পটাশিয়াম শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। গর্ভবতী মায়ের জন্য উপকারী গর্ভবতী অবস্থায় মায়েরা কাঁচা আম খেলে অ্যান্টিবায়োটিক ক্ষমতা বেশি থাকে সন্তানের। ফলে জন্মানোর পর খুব কমই রোগে আক্রান্ত হয় শিশুরা।
ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায় কাঁচা আমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি। ভিটামিন-এ চোখের জন্য উপকারী এবং সি যে কোনো ধরণের ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায়। ভিটামিন সি কাঁচা আমে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। যা ঠাণ্ডাজাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে।
শরীরে পটাসিয়ামের অভাব পূরণ করে লিভার ভালো রাখে। জীবাণু সংক্রমণ দূর যকৃতের রোগ নিরাময়ের প্রাকৃতিক বন্ধু হতে পারে কাঁচা আম। কয়েক টুকরো কাঁচা আম চিবানো হলে পিত্তরস বৃদ্ধি পায়। এতে যকৃতের স্বাস্থ্য ভালো হয় এবং অন্ত্রের জীবাণু সংক্রমণ দূর হয়।
ঘামাচি থেকে মুক্তি ঘামাচি গরমের সময় একটি অস্বস্তিকর ব্যাপার। ঘামাচির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সবচেয়ে ভালো উপায় কাঁচা আম খাওয়া। কাঁচা আমে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা সানস্ট্রোক হতে বাধা দেয়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ কাঁচা আম খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে কাঁচা আম।
ক্লান্তিও দূর হয় কাঁচা আমে পটাশিয়াম থাকার কারণে তা শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করে৷ এ কারণে শরীরে ঘাম কম হয়। গরমে ক্লান্তিও দূর হয় ৷ ত্বককে উজ্জ্বল প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় চুল ও ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে কাঁচা আম ৷
রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় কাঁচা আমে যথেষ্ট পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। আর এই পটাশিয়াম শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। গর্ভবতী মায়ের জন্য উপকারী গর্ভবতী অবস্থায় মায়েরা কাঁচা আম খেলে অ্যান্টিবায়োটিক ক্ষমতা বেশি থাকে সন্তানের। ফলে জন্মানোর পর খুব কমই রোগে আক্রান্ত হয় শিশুরা।
ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায় কাঁচা আমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি। ভিটামিন-এ চোখের জন্য উপকারী এবং সি যে কোনো ধরণের ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায়। ভিটামিন সি কাঁচা আমে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। যা ঠাণ্ডাজাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে।
শরীরে পটাসিয়ামের অভাব পূরণ করে লিভার ভালো রাখে। জীবাণু সংক্রমণ দূর যকৃতের রোগ নিরাময়ের প্রাকৃতিক বন্ধু হতে পারে কাঁচা আম। কয়েক টুকরো কাঁচা আম চিবানো হলে পিত্তরস বৃদ্ধি পায়। এতে যকৃতের স্বাস্থ্য ভালো হয় এবং অন্ত্রের জীবাণু সংক্রমণ দূর হয়।
ঘামাচি থেকে মুক্তি ঘামাচি গরমের সময় একটি অস্বস্তিকর ব্যাপার। ঘামাচির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সবচেয়ে ভালো উপায় কাঁচা আম খাওয়া। কাঁচা আমে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যা সানস্ট্রোক হতে বাধা দেয়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ কাঁচা আম খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে কাঁচা আম।
ক্লান্তিও দূর হয় কাঁচা আমে পটাশিয়াম থাকার কারণে তা শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে সাহায্য করে৷ এ কারণে শরীরে ঘাম কম হয়। গরমে ক্লান্তিও দূর হয় ৷ ত্বককে উজ্জ্বল প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় চুল ও ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে কাঁচা আম ৷
from ap bangla | অ্যানালিটিক্যাল প্রেস | Analytical Press | http://bit.ly/2IcEHY3
No comments:
Post a Comment