বাজেটের সঙ্গে কুলাতে না পেরে অনেকেই প্রয়োজন মেটাতে বেছে নেন সস্তা স্মার্টফোন। তবে এই সস্তা স্মার্টফোনের চার্জার ডেকে আনতে পারে মৃত্যু। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে উত্তরে অবস্থিত গোসফোর্ড শহরের একটি বাড়ি থেকে এক তরুণীর মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। মারা যাওয়ার সময় ওই নারী স্মার্টফোনে চার্জ দেওয়া অবস্থায় কানে হেডফোন লাগিয়ে ল্যাপটপে কাজ করছিলেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
২৮ বছর বয়সী ওই তরুণীর মৃত্যুর কারণ জানতে এখনও তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ। তবে মোবাইল ফোনের নিম্নমানের চার্জার ব্যবহারকে মৃত্যুর কারণ হিসেবে মনে করছে এই মৃত্যুর তদন্তে সহায়তাকারী ফেয়ার ট্রেডিং বিভাগ।
নিউ সাউথ ওয়েলসের ফেয়ার ট্রেডিং বিভাগের কর্মকর্তা লিনেলি কলিনস বার্তা সংস্থা এএফপিকে ওই নারীর মৃত্যু প্রসঙ্গে বলেন, ওই নারীর মোবাইলটি একটি ইউএসবি চার্জারের সঙ্গে সংযুক্ত ছিল। ওই চার্জারটি থেকেই বিপত্তি ঘটেছে। কোনোভাবে ওই চার্জার থেকে বিদ্যুৎ ওই নারীর দেহে প্রবাহিত হয়ে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। তবে মোবাইল ফোনটি তিনি তার কানে লাগিয়েছিলেন নাকি শুধু হাতেই ধরে রেখেছিলেন, আমরা তা জানতে পারিনি।
ওই তরুণীর মৃত্যুর পর সিডনিতে বেশ কিছু অনুমোদনহীন ইউএসবি চার্জার, ট্রাভেল অ্যাডপ্টার ও পাওয়ার বোর্ড বিক্রি বন্ধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ফেয়ার ট্রেডিং বিভাগ।
অস্ট্রেলিয়ায় নিম্নমানের চার্জার বিক্রির অপরাধে কোনো ব্যক্তির সর্বোচ্চ ৮৭ হাজার ৫০০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার জরিমানা ও জরিমানাসহ বা জরিমানা ছাড়া দুই বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। কোনো প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে জরিমানা ৮ লাখ ৭৫ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার।
২৮ বছর বয়সী ওই তরুণীর মৃত্যুর কারণ জানতে এখনও তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ। তবে মোবাইল ফোনের নিম্নমানের চার্জার ব্যবহারকে মৃত্যুর কারণ হিসেবে মনে করছে এই মৃত্যুর তদন্তে সহায়তাকারী ফেয়ার ট্রেডিং বিভাগ।
নিউ সাউথ ওয়েলসের ফেয়ার ট্রেডিং বিভাগের কর্মকর্তা লিনেলি কলিনস বার্তা সংস্থা এএফপিকে ওই নারীর মৃত্যু প্রসঙ্গে বলেন, ওই নারীর মোবাইলটি একটি ইউএসবি চার্জারের সঙ্গে সংযুক্ত ছিল। ওই চার্জারটি থেকেই বিপত্তি ঘটেছে। কোনোভাবে ওই চার্জার থেকে বিদ্যুৎ ওই নারীর দেহে প্রবাহিত হয়ে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। তবে মোবাইল ফোনটি তিনি তার কানে লাগিয়েছিলেন নাকি শুধু হাতেই ধরে রেখেছিলেন, আমরা তা জানতে পারিনি।
ওই তরুণীর মৃত্যুর পর সিডনিতে বেশ কিছু অনুমোদনহীন ইউএসবি চার্জার, ট্রাভেল অ্যাডপ্টার ও পাওয়ার বোর্ড বিক্রি বন্ধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ফেয়ার ট্রেডিং বিভাগ।
অস্ট্রেলিয়ায় নিম্নমানের চার্জার বিক্রির অপরাধে কোনো ব্যক্তির সর্বোচ্চ ৮৭ হাজার ৫০০ অস্ট্রেলিয়ান ডলার জরিমানা ও জরিমানাসহ বা জরিমানা ছাড়া দুই বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। কোনো প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে জরিমানা ৮ লাখ ৭৫ হাজার অস্ট্রেলিয়ান ডলার।
from ap bangla | অ্যানালিটিক্যাল প্রেস | Analytical Press | http://bit.ly/2HQ8Q0q
No comments:
Post a Comment