একটি মাছি চাইলে আপনিও নেতা হতে পারেন। এমনকি মাছি চাইলে গ্রামের প্রধান বা উপপ্রধানর পদ তো পাকাই ধরে নিন। ঠাট্টা মনে হচ্ছে? কিন্তু ভারতভূমেই এমন ঘটনা ঘটছে।
মহারাষ্ট্রের পুণে জেলার খেড তহসিলের সাতকরস্থল গ্রামে প্রধান বা উপপ্রধান নির্বাচনের ভার দেওয়া হয়েছে একটি মাছির ওপর! ওই মাছিই ঠিক করে গ্রামের সরপঞ্চ বা উপসরপঞ্চ কে হবেন। সেই মাছিবাবাজির আশীর্বাদেই গত শনিবার গ্রামের উপসরপঞ্চের গদিতে বসলেন সঞ্জীবনী থিগলে নামে এক সাধারণ মহিলা।
তবে ভোটাভুটির পথে না-হেঁটে কেন এই পদ্ধতিতে নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন গ্রামবাসীরা? গ্রামের প্রবীণ সদস্যরা জানিয়েছেন, সরপঞ্চের নির্বাচনে হিংসা, অপহরণ, টাকার লেনদেনে বিরক্ত হয়ে পড়েছিলেন সকলে। তাই এই ব্যবস্থা।
রাজগুরুনগর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সাতকরস্থলের উপসরপঞ্চ নিজের পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেন। রোটেশন পদ্ধতিতে নির্বাচন হয় সেখানে। যাঁরা উপসরপঞ্চ হতে ইচ্ছুক তাঁদের প্রত্যেক নাম একটি করে চিরকুটে লেখা হয়। সেখান থেকেই একটি চিরকুট বার করে নির্বাচন প্রক্রিয়া পুরো হয়।
এবার গ্রামের ভৈরবনাথ মন্দিরের মাছিকে নতুন উপসরপঞ্চ নির্বাচনের ভার দেন গ্রামবাসীরা। মন্দির প্রাঙ্গণে সমস্ত চিরকুট রেখে দেওয়া হয়। ঠিক হয়, যে চিরকুটে সবার আগে মাছি বসবে, তাঁকেই গ্রামের উপসরপঞ্চ বানানো হবে। মাছি সবার আগে যে চিরকুটের ওপর বসে, সেখানেই লেখা ছিল সঞ্জীবনী থিগলের নাম। এর পর সর্বসম্মতিতে তাঁকে গ্রামের নতুন উসরপঞ্চ ঘোষণা করা হয়।
সঞ্জীবনী জানান, গত বছর ধরে সরপঞ্চ এবং উপসরপঞ্চ নির্বাচনের জন্য আর্শ্চযজনক পদ্ধতি ব্যবহার করছেন। উল্লেখ্য, পুণের সামাজিককর্মীরা এতে 'অন্ধশ্রদ্ধা' তকমা লাগিয়ে এর বিরোধ করেন।
মহারাষ্ট্রের পুণে জেলার খেড তহসিলের সাতকরস্থল গ্রামে প্রধান বা উপপ্রধান নির্বাচনের ভার দেওয়া হয়েছে একটি মাছির ওপর! ওই মাছিই ঠিক করে গ্রামের সরপঞ্চ বা উপসরপঞ্চ কে হবেন। সেই মাছিবাবাজির আশীর্বাদেই গত শনিবার গ্রামের উপসরপঞ্চের গদিতে বসলেন সঞ্জীবনী থিগলে নামে এক সাধারণ মহিলা।
তবে ভোটাভুটির পথে না-হেঁটে কেন এই পদ্ধতিতে নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন গ্রামবাসীরা? গ্রামের প্রবীণ সদস্যরা জানিয়েছেন, সরপঞ্চের নির্বাচনে হিংসা, অপহরণ, টাকার লেনদেনে বিরক্ত হয়ে পড়েছিলেন সকলে। তাই এই ব্যবস্থা।
রাজগুরুনগর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সাতকরস্থলের উপসরপঞ্চ নিজের পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেন। রোটেশন পদ্ধতিতে নির্বাচন হয় সেখানে। যাঁরা উপসরপঞ্চ হতে ইচ্ছুক তাঁদের প্রত্যেক নাম একটি করে চিরকুটে লেখা হয়। সেখান থেকেই একটি চিরকুট বার করে নির্বাচন প্রক্রিয়া পুরো হয়।
এবার গ্রামের ভৈরবনাথ মন্দিরের মাছিকে নতুন উপসরপঞ্চ নির্বাচনের ভার দেন গ্রামবাসীরা। মন্দির প্রাঙ্গণে সমস্ত চিরকুট রেখে দেওয়া হয়। ঠিক হয়, যে চিরকুটে সবার আগে মাছি বসবে, তাঁকেই গ্রামের উপসরপঞ্চ বানানো হবে। মাছি সবার আগে যে চিরকুটের ওপর বসে, সেখানেই লেখা ছিল সঞ্জীবনী থিগলের নাম। এর পর সর্বসম্মতিতে তাঁকে গ্রামের নতুন উসরপঞ্চ ঘোষণা করা হয়।
সঞ্জীবনী জানান, গত বছর ধরে সরপঞ্চ এবং উপসরপঞ্চ নির্বাচনের জন্য আর্শ্চযজনক পদ্ধতি ব্যবহার করছেন। উল্লেখ্য, পুণের সামাজিককর্মীরা এতে 'অন্ধশ্রদ্ধা' তকমা লাগিয়ে এর বিরোধ করেন।
from ap bangla | অ্যানালিটিক্যাল প্রেস | Analytical Press | http://bit.ly/2MqJeM7
No comments:
Post a Comment