শুরুটা বেশ। মানবপাচার, বছর একুশের নিখোঁজ যুবতী, অসহায় বাবা এবং আন্তর্জাতিক স্তরে হিউম্যান ট্রাফিকিং অর্থাৎ মানবপাচার চক্রের কর্মকাণ্ডের ঝলক মিলল। সাংবাদিক মেঘনার সঙ্গে দেবের বন্ধুত্ব, মাখোমাখো প্রেম-রোম্যান্সে জমজমাট বিনোদনের মোড়কে টানটান ‘কিডন্যাপ‘-এর চিত্রনাট্য। রোমাঞ্চ আছে বইকী, তবে তার জন্য আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে ছবির দ্বিতীয়ার্ধ অবধি। “মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী, গত দু’মাস হয়েছে আমার মেয়ে নিখোঁজ…” এই মর্মে শুরু হয়েছে ছবির গল্প। মেয়ের সন্ধান পাওয়ার আশায় অসহায় বাবা চিঠি লিখছেন প্রশাসনকে।
জুতোর শুকতলা খুঁইয়েও মেলেনি মেয়ের খোঁজ। ভালবাসার মানুষের ফাঁদে পা রেখে পাচার হয়ে গিয়েছে দুবাইয়ে। ট্রেলারেই মিলেছিল নারী পাচারের আভাস। সেই মেয়ের সন্ধানে দুবাইয়ে পা রাখা মেঘনা অর্থাৎ রুক্মিণীও সেই জালে জড়িয়ে পড়ে। কাহিনি যত গড়িয়েছে খুলেছে রহস্যের জট। ঠুঁটো-জগন্নাথের মতো পুলিশ-প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও ভাবাবে এই ছবি। তবে, দ্বিতীয়ার্ধেরপর গল্পে রয়েছে চমক।
দেশ-বিদেশে নারীপাচার নিয়ে ব্যবসা ফেঁদে বসেছে একদল। গোটা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াজুড়ে এই পাচারচক্র সক্রিয়। দিনের পর দিন অপহৃত হচ্ছে মেয়েরা। কিন্তু তাদের ধারে কাছে যাওয়া তো দূর, পাওয়া যাচ্ছে না টিকিটিও! যে করেই হোক পর্দাফাঁস করতেই হবে কে বা কারা, কোথা থেকে এই পাচারচক্র চালাচ্ছে। সাংবাদিক মেঘনার প্রেমে হাবুডুবু খেয়ে ময়দানে নেমে পড়েন দেব। নিজের কাঁধে সমস্ত দায়িত্ব তুলে নেয় দেব। অপহৃত হওয়া মেয়েটির বাবাকে আশ্বাসবাণী দেয়, ‘যে করেই হোক আপনার মেয়েকে খুঁজে বের করবই আমি’। বেশ কিছু অ্যাকশন সিক্যোয়েন্সে নজর কেড়েছেন দেব। রুক্মিণীর অভিনয়ও বেশ প্রশংসনীয়। আগের ছবির তুলনায় ‘কিডন্যাপ’-এ অভিনেত্রী হিসেবে অনেকটাই পরিণত তিনি। উল্লেখ্য, এই ছবিতে দেব কিন্তু নিজের নামই ব্যবহার করেছেন।
দেব-রুক্মিনী ছাড়াও ‘কিডন্যাপ’-এ অভিনয় করেছেন শ্রীপর্ণা সেন, প্রান্তিক বন্দ্যোপাধ্যায় এবংচন্দন সেন। অপহৃতা মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন শ্রীপর্ণা। তবে, খুব বেশিক্ষণের স্ক্রিন প্রেজেন্স না থাকলেও বাবার ভূমিকায় নজর কেড়েছে চন্দন সেনের অভিনয়। তবে, ছবির শুরুটা জমিয়ে হলেও দেব-রুক্মিনীররোম্যান্স দেখাতে গিয়ে কোথায় যেন মূল বিষয় থেকে সরে গিয়ে তাল কেটে গেল। সেই রোমাঞ্চের স্বাদ পাওয়া গেল দ্বিতীয়ার্ধে। তবে, ইদের মরশুমে সপ্তাহান্তে দেখেআসাই যায় ‘কিডন্যাপ’।
জুতোর শুকতলা খুঁইয়েও মেলেনি মেয়ের খোঁজ। ভালবাসার মানুষের ফাঁদে পা রেখে পাচার হয়ে গিয়েছে দুবাইয়ে। ট্রেলারেই মিলেছিল নারী পাচারের আভাস। সেই মেয়ের সন্ধানে দুবাইয়ে পা রাখা মেঘনা অর্থাৎ রুক্মিণীও সেই জালে জড়িয়ে পড়ে। কাহিনি যত গড়িয়েছে খুলেছে রহস্যের জট। ঠুঁটো-জগন্নাথের মতো পুলিশ-প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও ভাবাবে এই ছবি। তবে, দ্বিতীয়ার্ধেরপর গল্পে রয়েছে চমক।
দেশ-বিদেশে নারীপাচার নিয়ে ব্যবসা ফেঁদে বসেছে একদল। গোটা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াজুড়ে এই পাচারচক্র সক্রিয়। দিনের পর দিন অপহৃত হচ্ছে মেয়েরা। কিন্তু তাদের ধারে কাছে যাওয়া তো দূর, পাওয়া যাচ্ছে না টিকিটিও! যে করেই হোক পর্দাফাঁস করতেই হবে কে বা কারা, কোথা থেকে এই পাচারচক্র চালাচ্ছে। সাংবাদিক মেঘনার প্রেমে হাবুডুবু খেয়ে ময়দানে নেমে পড়েন দেব। নিজের কাঁধে সমস্ত দায়িত্ব তুলে নেয় দেব। অপহৃত হওয়া মেয়েটির বাবাকে আশ্বাসবাণী দেয়, ‘যে করেই হোক আপনার মেয়েকে খুঁজে বের করবই আমি’। বেশ কিছু অ্যাকশন সিক্যোয়েন্সে নজর কেড়েছেন দেব। রুক্মিণীর অভিনয়ও বেশ প্রশংসনীয়। আগের ছবির তুলনায় ‘কিডন্যাপ’-এ অভিনেত্রী হিসেবে অনেকটাই পরিণত তিনি। উল্লেখ্য, এই ছবিতে দেব কিন্তু নিজের নামই ব্যবহার করেছেন।
দেব-রুক্মিনী ছাড়াও ‘কিডন্যাপ’-এ অভিনয় করেছেন শ্রীপর্ণা সেন, প্রান্তিক বন্দ্যোপাধ্যায় এবংচন্দন সেন। অপহৃতা মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন শ্রীপর্ণা। তবে, খুব বেশিক্ষণের স্ক্রিন প্রেজেন্স না থাকলেও বাবার ভূমিকায় নজর কেড়েছে চন্দন সেনের অভিনয়। তবে, ছবির শুরুটা জমিয়ে হলেও দেব-রুক্মিনীররোম্যান্স দেখাতে গিয়ে কোথায় যেন মূল বিষয় থেকে সরে গিয়ে তাল কেটে গেল। সেই রোমাঞ্চের স্বাদ পাওয়া গেল দ্বিতীয়ার্ধে। তবে, ইদের মরশুমে সপ্তাহান্তে দেখেআসাই যায় ‘কিডন্যাপ’।
from Kolkata Editors http://bit.ly/2wOl4k3
No comments:
Post a Comment