চাষ পদ্ধতি প্রায় সব মাটিতেই করলার চাষ করা যায়। তবে জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ দোআঁশ ও বেলে-দোআঁশ মাটিতেই করলা ভালো হয়। ছাদে করলা চাষের জন্য হাফ ড্রাম ব্যবহার করা যেতে পারে। হাফ ড্রামের তলায় ৩/৪টি ছিদ্র করতে হবে যাতে সহজেই অতিরিক্ত জল নিস্কাশিত হয়।
হাফ ড্রামের তলার ছিদ্রগুলো ইটের ছোট ছোট টুকরা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে। এবার ২ভাগ দোআঁশ বা বেলে-দোআঁশ মাটি, ১ভাগ গোবর, ২০-৩০ গ্রাম টি.এস.পি সার, ২০-৩০ গ্রাম পটাশ সার, একত্রে মিশিয়ে ড্রাম ভরে জলে ভিজিয়ে রেখে দিতে হবে ১০-১২ দিন। অতঃপর মাটি কিছুটা খুচিয়ে দিয়ে আবার ৪-৫দিন এভাবেই রেখে দিতে হবে।
যখন মাটি ঝুরঝুরে হবে তখন করলার বীজ বপন করতে হবে। করলার বীজ বপনের ২৪ঘন্টা পূর্বে জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। বীজ বোনার পর মাটি হাত দিয়ে সমান করে দিতে হবে এবং চেপে দিতে হবে। অন্যান্য পরিচর্যা টবের মাটি কয়েকদিন পর পর হালকা নিড়ানি দিয়ে আলগা করে দিতে হবে। যাতে করলা গাছে আগাছা জন্মাতে না পারে। সেই সাথে মাটি কিছুটা আলগা করে দিলে গাছের শিকড়ের ভাল বৃদ্ধি হয়। করলা ধরা শুরু করলে সরিষার খৈল পচা জল পাতলা করে গাছে ১৫-২০ দিন অন্তর অন্তর নিয়মিত দিতে হবে।
করলার পোকামাকড় ও রোগবালাই করলার সবচেয়ে ক্ষতিকর পোকা হল ফল ছিদ্রকারী পোকা। উক্ত পোকা থেকে রক্ষা পেতে হলে মাঝে মাঝে করলা গাছে ভালো কিটনাশক স্প্রে করতে হবে। এছাড়াও ছাদ সবসময় পরিস্কার রাখতে হবে। তাহলে পোকামাকড় থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
হাফ ড্রামের তলার ছিদ্রগুলো ইটের ছোট ছোট টুকরা দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে। এবার ২ভাগ দোআঁশ বা বেলে-দোআঁশ মাটি, ১ভাগ গোবর, ২০-৩০ গ্রাম টি.এস.পি সার, ২০-৩০ গ্রাম পটাশ সার, একত্রে মিশিয়ে ড্রাম ভরে জলে ভিজিয়ে রেখে দিতে হবে ১০-১২ দিন। অতঃপর মাটি কিছুটা খুচিয়ে দিয়ে আবার ৪-৫দিন এভাবেই রেখে দিতে হবে।
যখন মাটি ঝুরঝুরে হবে তখন করলার বীজ বপন করতে হবে। করলার বীজ বপনের ২৪ঘন্টা পূর্বে জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। বীজ বোনার পর মাটি হাত দিয়ে সমান করে দিতে হবে এবং চেপে দিতে হবে। অন্যান্য পরিচর্যা টবের মাটি কয়েকদিন পর পর হালকা নিড়ানি দিয়ে আলগা করে দিতে হবে। যাতে করলা গাছে আগাছা জন্মাতে না পারে। সেই সাথে মাটি কিছুটা আলগা করে দিলে গাছের শিকড়ের ভাল বৃদ্ধি হয়। করলা ধরা শুরু করলে সরিষার খৈল পচা জল পাতলা করে গাছে ১৫-২০ দিন অন্তর অন্তর নিয়মিত দিতে হবে।
করলার পোকামাকড় ও রোগবালাই করলার সবচেয়ে ক্ষতিকর পোকা হল ফল ছিদ্রকারী পোকা। উক্ত পোকা থেকে রক্ষা পেতে হলে মাঝে মাঝে করলা গাছে ভালো কিটনাশক স্প্রে করতে হবে। এছাড়াও ছাদ সবসময় পরিস্কার রাখতে হবে। তাহলে পোকামাকড় থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
from ap bangla | অ্যানালিটিক্যাল প্রেস | Analytical Press | http://bit.ly/2WhmYJ0
No comments:
Post a Comment