মনমোহন সিং ক্ষমতা ছাড়ার পর আধা ঘণ্টার জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিল ১৯ বছরের তরুণ কায়সার আলী। আশ্চর্য শোনালেও ঘটনা সত্যি। এই আধা ঘণ্টার প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে সেদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে শুরু হয়েছে বির্তক। মনমোহন সিংয়ের সরকারি টুইটার অ্যাকাউন্টটি আর্কাইভ করে নরেন্দ্র মোদীর জন্য নতুন টুইটার অ্যাকাউন্ট খোলার মাঝের সময়টাতে টুইটারে নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেন লৌখনোর কায়সার আলী।
তবে তার প্রধানমন্ত্রীত্ব স্থায়ীত্ব হয়েছিল মাত্র আধ ঘণ্টা৷ পরে বাবা মায়ের বকা খেয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে তাকে আবার সাধারণের কাতারে নেমে আসতে হয়। কায়সার আলীর ইচ্ছে ছিল অন্যদের থেকে টুইটার অ্যাকাউন্টটিকে একটু ভিন্নভাবে সাজানোর। হঠাৎই ‘পিএমও ইন্ডিয়া’ নামটা মাথায় আসে সদ্য উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরনো কায়সার আলীর৷ পিএমও-র নামে টুইটার হ্যান্ডেল সেভ করার সময়ও ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেনি কোন গলিতে ঢুকে পড়েছে সে৷
কিছুক্ষণ পর অবশ্য #Handlegate- ঢোকার পরই টনক নড়ে কাসেরের৷ বুঝতে পারে বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ও ভারতের নয়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দায়িত্ব নেওয়ার মধ্যবর্তী সময়ে পিএমও-র টুইটার হ্যান্ডেলে ঢুকে পড়েছে সে৷ এরপরই টুইট করে পুরো ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়ে নেয় লখনউয়ের তরুণ৷ বদলে ফেলে হ্যান্ডলটিও৷
ভারতের উত্তর প্রদেশের ছেলে কায়সার আলী বিবিসিকে জানায়, অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য তিনি টুইটারে ভালো একটি নাম খুঁজছিলেন। যখন তিনি দেখতে পেলেন @পিএমওইন্ডিয়া রেজিস্টার্ড করা হয়নি তখন তিনি সেটি ব্যবহার শুরু করেন। তিনি বলেন, আমি জানি না পিএমওইন্ডিয়া অ্যাকাউন্ট পরীক্ষা করার বিষয়টি কিভাবে আমার মাথায় আসলো। যখন আমি দেখতে পেলাম সেটি উন্মুক্ত, নিজের করে নিলাম।
বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী মনোমহন সিং ২০১২ সালে @পিএমওইন্ডিয়া চালু করেন। এর ১০ লাখের বেশি ফলোয়ার রয়েছেন। এ মাসের শুরুর দিকে মনমোহন সিং অফিস ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী অফিসের কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময়ে করা মনমোহন সিং এর টুইইগুলো আর্কাইভ করার সিদ্ধান্ত নেন। পরে নাম বদলে হয়ে যায় @পিএমওইন্ডিয়াআর্কাইভ। আলী বলেন, আমি সম্মানিত-উচ্ছ্বসিত একইসঙ্গে ভয়ও পেয়েছিলাম। মাত্র ১৯ বছরের ছেলে হয়ে সরকারের এসব বিষয় হ্যান্ডেল করেছি। ব্যাপারটিকে বর্তমান শাসক দল সহজভাবে নিচ্ছে না। এই টু্ইটার একাউন্টকে তারা 'জাতীয় সম্পদ' আখ্যা দিয়েছেন।
তবে তার প্রধানমন্ত্রীত্ব স্থায়ীত্ব হয়েছিল মাত্র আধ ঘণ্টা৷ পরে বাবা মায়ের বকা খেয়ে প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে তাকে আবার সাধারণের কাতারে নেমে আসতে হয়। কায়সার আলীর ইচ্ছে ছিল অন্যদের থেকে টুইটার অ্যাকাউন্টটিকে একটু ভিন্নভাবে সাজানোর। হঠাৎই ‘পিএমও ইন্ডিয়া’ নামটা মাথায় আসে সদ্য উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরনো কায়সার আলীর৷ পিএমও-র নামে টুইটার হ্যান্ডেল সেভ করার সময়ও ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেনি কোন গলিতে ঢুকে পড়েছে সে৷
কিছুক্ষণ পর অবশ্য #Handlegate- ঢোকার পরই টনক নড়ে কাসেরের৷ বুঝতে পারে বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং ও ভারতের নয়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দায়িত্ব নেওয়ার মধ্যবর্তী সময়ে পিএমও-র টুইটার হ্যান্ডেলে ঢুকে পড়েছে সে৷ এরপরই টুইট করে পুরো ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়ে নেয় লখনউয়ের তরুণ৷ বদলে ফেলে হ্যান্ডলটিও৷
ভারতের উত্তর প্রদেশের ছেলে কায়সার আলী বিবিসিকে জানায়, অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য তিনি টুইটারে ভালো একটি নাম খুঁজছিলেন। যখন তিনি দেখতে পেলেন @পিএমওইন্ডিয়া রেজিস্টার্ড করা হয়নি তখন তিনি সেটি ব্যবহার শুরু করেন। তিনি বলেন, আমি জানি না পিএমওইন্ডিয়া অ্যাকাউন্ট পরীক্ষা করার বিষয়টি কিভাবে আমার মাথায় আসলো। যখন আমি দেখতে পেলাম সেটি উন্মুক্ত, নিজের করে নিলাম।
বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী মনোমহন সিং ২০১২ সালে @পিএমওইন্ডিয়া চালু করেন। এর ১০ লাখের বেশি ফলোয়ার রয়েছেন। এ মাসের শুরুর দিকে মনমোহন সিং অফিস ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী অফিসের কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময়ে করা মনমোহন সিং এর টুইইগুলো আর্কাইভ করার সিদ্ধান্ত নেন। পরে নাম বদলে হয়ে যায় @পিএমওইন্ডিয়াআর্কাইভ। আলী বলেন, আমি সম্মানিত-উচ্ছ্বসিত একইসঙ্গে ভয়ও পেয়েছিলাম। মাত্র ১৯ বছরের ছেলে হয়ে সরকারের এসব বিষয় হ্যান্ডেল করেছি। ব্যাপারটিকে বর্তমান শাসক দল সহজভাবে নিচ্ছে না। এই টু্ইটার একাউন্টকে তারা 'জাতীয় সম্পদ' আখ্যা দিয়েছেন।
from ap bangla | অ্যানালিটিক্যাল প্রেস | Analytical Press | http://bit.ly/2JPQI95
No comments:
Post a Comment