বিয়ের পর দু-চারদিন থেকে বড় জোর দু মাসও হানিমুন করার খবর মিলতে পারে। কিন্তু মজার এক দম্পতির কাছে এটা খুবই কম সময়। তাই বলে দুই বছর! হ্যাঁ, দীর্ঘ দুই বছরের হানিমুনের খবর মিলল এবার।
দুই বছরে প্রায় অর্ধেক পৃথিবী ঘুরে নিজেদের মধুচন্দ্রিমা যাপন করলেন অ্যানি এবং মাইক হাওয়ার্ড। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন হানিমুন এটাই প্রথম। তবে এতে কিন্তু এতোটুকু বিরক্তি আসেনি তাদের মধ্যে। বরং ভালোবাসা-ভ্রমণ-অ্যাডভেঞ্চারের মিশেলে দীর্ঘতম এ হানিমুন তাদেরকে দিয়েছে অন্য এক সুখের মাত্রা।
জানা যায়, রিয়ের আগে কাজের ব্যস্ততা, অফিস বসের চোখ রাঙানি আর খবরদারি মোটেও ভালো লাগতো না তাদের। তাই ‘সুখের সন্ধানে’ বিয়ে করেই চাকরিটা ছেড়ে দেন তারা। এরপর হানিমুনের পরিকল্পনায় নিজের অ্যাপার্টমেন্টটিও ছেড়ে দিয়ে সেটি ভাড়া দিয়ে দেন অন্যের কাছে। এরপর দুজনে বেরিয়ে পড়েন দীর্ঘ হানিমুনে।
তবে দীর্ঘ দুই বছরের বিশাল ট্রিপে উভয়কেই চলতে হয়েছে খুব হিসাব করে। দিনে ৯০ ডলারের বেশি কখনোই খরচ করেননি কেউ। এভাবেই অভিজ্ঞতা আর অ্যাডভেঞ্চারের ঝুলি কানায় কানায় পূর্ণ করেন তারা। যাত্রাপথে নানারকম সমস্যা, বাধার মুখোমুখি হয়েছেন। কিন্তু ভ্রমণের নেশা আর পরস্পরের প্রতি ভালোবাসায় বিন্দুমাত্র ঘাটতি পড়েনি তাদের। কখনও আফ্রিকার ঘন জঙ্গল, কখনও রিও ডি জেনিরো কার্নিভাল, কখনও থাইল্যান্ডের রান্নার ক্লাস, কখনও আবার জাপানি শিল্পকলার ক্র্যাশকোর্স।
সম্প্রতি হানিমুন শেষ করে ঘরে ফিরেছেন তারা। হানিমুনের মাধ্যমে তাদের এই ভ্রমণ অভিজ্ঞতা সবার সঙ্গে ভাগ করে নিতে একটি ওয়েবসাইটও চালু করেছেন মাইক ও অ্যানি। নাম দিয়েছেন 'হানিট্রেক ডট কম'। সেই সাইটে মাইক নিজের পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন, 'পেশাদার হানিমুনার'!
দুই বছরে প্রায় অর্ধেক পৃথিবী ঘুরে নিজেদের মধুচন্দ্রিমা যাপন করলেন অ্যানি এবং মাইক হাওয়ার্ড। পৃথিবীর ইতিহাসে এমন হানিমুন এটাই প্রথম। তবে এতে কিন্তু এতোটুকু বিরক্তি আসেনি তাদের মধ্যে। বরং ভালোবাসা-ভ্রমণ-অ্যাডভেঞ্চারের মিশেলে দীর্ঘতম এ হানিমুন তাদেরকে দিয়েছে অন্য এক সুখের মাত্রা।
জানা যায়, রিয়ের আগে কাজের ব্যস্ততা, অফিস বসের চোখ রাঙানি আর খবরদারি মোটেও ভালো লাগতো না তাদের। তাই ‘সুখের সন্ধানে’ বিয়ে করেই চাকরিটা ছেড়ে দেন তারা। এরপর হানিমুনের পরিকল্পনায় নিজের অ্যাপার্টমেন্টটিও ছেড়ে দিয়ে সেটি ভাড়া দিয়ে দেন অন্যের কাছে। এরপর দুজনে বেরিয়ে পড়েন দীর্ঘ হানিমুনে।
তবে দীর্ঘ দুই বছরের বিশাল ট্রিপে উভয়কেই চলতে হয়েছে খুব হিসাব করে। দিনে ৯০ ডলারের বেশি কখনোই খরচ করেননি কেউ। এভাবেই অভিজ্ঞতা আর অ্যাডভেঞ্চারের ঝুলি কানায় কানায় পূর্ণ করেন তারা। যাত্রাপথে নানারকম সমস্যা, বাধার মুখোমুখি হয়েছেন। কিন্তু ভ্রমণের নেশা আর পরস্পরের প্রতি ভালোবাসায় বিন্দুমাত্র ঘাটতি পড়েনি তাদের। কখনও আফ্রিকার ঘন জঙ্গল, কখনও রিও ডি জেনিরো কার্নিভাল, কখনও থাইল্যান্ডের রান্নার ক্লাস, কখনও আবার জাপানি শিল্পকলার ক্র্যাশকোর্স।
সম্প্রতি হানিমুন শেষ করে ঘরে ফিরেছেন তারা। হানিমুনের মাধ্যমে তাদের এই ভ্রমণ অভিজ্ঞতা সবার সঙ্গে ভাগ করে নিতে একটি ওয়েবসাইটও চালু করেছেন মাইক ও অ্যানি। নাম দিয়েছেন 'হানিট্রেক ডট কম'। সেই সাইটে মাইক নিজের পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন, 'পেশাদার হানিমুনার'!
from ap bangla | অ্যানালিটিক্যাল প্রেস | Analytical Press | http://bit.ly/2W7rhl8
No comments:
Post a Comment