সেক্স শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী বলেই বিশেষজ্ঞদের মত। একটি প্রতিবেদনে জানা গেছে নিয়মিত সেক্স ডাক্তার থেকে দূরে রাখে। প্রতিদিন সম্ভব না হলেও অন্তত নিয়মিত সেক্স সাতটি উপকারিতা নিয়ে আসে- এমনটাই বলা হচ্ছে সে প্রতিবেদনে। সেক্সকালে অনেক ক্যালরি পোড়ে, এতে শরীরচর্চার সব উপকারিতা পাওয়া যায়। সপ্তাহে অন্তত তিনবার ১৫ মিনিট করে সেক্স এক বছরে ৭৫০০ কিলোক্যালরি ক্ষয় করে যা ৭৫ মাইল জগিং করার সমান! আর দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস শরীরে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। সেক্সের সময় টেস্টোস্টেরন হরমোন তৈরি হয় যা শরীরের হাড় ও মাংসপেশী সবল করে। এইসব ছাড়াও সেক্সের বহু উপকারিতা আছে।
সেক্স একটি অসাধারণ শরীরচর্চা! সেক্সের সময় অসাধারণ শরীরচর্চা হয়ে থাকে। বিভিন্ন শরীরচর্চায় যেসব শারীরিবৃত্তীয় পরিবর্তনগুলো আসে সেক্সের সময়ও এর অনেকগুলো হয়ে থাকে। ভালো ঘুমে সহায়ক সেক্স, যা করার পর আপনাকে যথেষ্ঠ হালকা মনে হবে। আপনার রাতের ঘুম অসাধারণ হবে, যা আপনার শারীরিক সুস্থতার জন্য জরুরি। সেক্সের পর অর্গাজম হলে ডিহাইড্রোপিয়ানদ্রোস্টেরন নামে একটি হরমোন নিঃসরিত হয়। এটা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীরের টিস্যু পুনর্গঠন করে এবং ত্বককে চিরতরুণ রাখে। যেসব পুরুষের প্রতি সপ্তাহে অন্তত দুবার অর্গাজম হয় তারা কয়েক সপ্তাহের মধ্যে একবার অর্গাজম হওয়া পুরুষদের চেয়ে বেশি বাচে।
মাথাব্যথা সহ শরীরের সাধারণ ব্যথার উপশমে সেক্স অনেক উপকারী। জিনা অগডেন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালিত গবেষণায় দেখা যায় অর্গাজমের সময় সাধারণত ব্যথা অনুভব হয় না। যেসব নারী ও পুরুষ নিয়মিত সেক্স করেন তাদের সাধারণ ব্যথা-বেদনায় পেইনকিলার ব্যবহার করতে হবে না। সেক্স একটি অসাধারণ পেইনকিলার। প্রোস্টেট গ্রন্থিকে রক্ষা করে, যার দ্বারা আমাদের বেশিরভাগ হরমোন নিঃসরিত হয়। হরমোন নিঃসরিত না হলে এটা গ্রন্থিতে থেকে যায়। ফলে এটা ফুলে উঠতে পারে এবং বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করতে পারে। নিয়মিত হরমোন নিঃসরণ শরীরের এই গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থিকে সবল রাখে এবং তারুণ্য ধরে রাখে।
পুরুষের ইরেক্টাইল ডিসফাংশনস্ প্রতিরোধ করে চল্লিশ বছরের বেশি বয়সী ৫০ শতাংশ পুরুষ অস্থায়ী বা স্থায়ী ইরেক্টাইল ডিসফাংশন এর শিকার হন। এই নপুংশকতার সবচেয়ে বড় চিকিৎসা হচ্ছে সেক্স! নিয়মিত সেক্সে পুরুষের যৌনাঙ্গে রক্ত সরবরাহ করে, তার শিরা উপশিরা সবল রাখে। চাপ বা স্ট্রেস এই সময়ের নিত্যসঙ্গী। এটা শরীর ও মনে বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করে। সেক্সের সময় ডোপামিন নামে একটি উপাদান তৈরি করে শরীর; যা স্ট্রেস হরমোন এনডর্ফিনের বিপক্ষে লড়াই করে। নিয়মিত সেক্স চাপমুক্ত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুসঙ্গ! এ থেকে বোঝা যাচ্ছে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও নারীর জন্য নিয়মিত সেক্স কতটা প্রয়োজনীয়।
সেক্স একটি অসাধারণ শরীরচর্চা! সেক্সের সময় অসাধারণ শরীরচর্চা হয়ে থাকে। বিভিন্ন শরীরচর্চায় যেসব শারীরিবৃত্তীয় পরিবর্তনগুলো আসে সেক্সের সময়ও এর অনেকগুলো হয়ে থাকে। ভালো ঘুমে সহায়ক সেক্স, যা করার পর আপনাকে যথেষ্ঠ হালকা মনে হবে। আপনার রাতের ঘুম অসাধারণ হবে, যা আপনার শারীরিক সুস্থতার জন্য জরুরি। সেক্সের পর অর্গাজম হলে ডিহাইড্রোপিয়ানদ্রোস্টেরন নামে একটি হরমোন নিঃসরিত হয়। এটা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীরের টিস্যু পুনর্গঠন করে এবং ত্বককে চিরতরুণ রাখে। যেসব পুরুষের প্রতি সপ্তাহে অন্তত দুবার অর্গাজম হয় তারা কয়েক সপ্তাহের মধ্যে একবার অর্গাজম হওয়া পুরুষদের চেয়ে বেশি বাচে।
মাথাব্যথা সহ শরীরের সাধারণ ব্যথার উপশমে সেক্স অনেক উপকারী। জিনা অগডেন নামে একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালিত গবেষণায় দেখা যায় অর্গাজমের সময় সাধারণত ব্যথা অনুভব হয় না। যেসব নারী ও পুরুষ নিয়মিত সেক্স করেন তাদের সাধারণ ব্যথা-বেদনায় পেইনকিলার ব্যবহার করতে হবে না। সেক্স একটি অসাধারণ পেইনকিলার। প্রোস্টেট গ্রন্থিকে রক্ষা করে, যার দ্বারা আমাদের বেশিরভাগ হরমোন নিঃসরিত হয়। হরমোন নিঃসরিত না হলে এটা গ্রন্থিতে থেকে যায়। ফলে এটা ফুলে উঠতে পারে এবং বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করতে পারে। নিয়মিত হরমোন নিঃসরণ শরীরের এই গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থিকে সবল রাখে এবং তারুণ্য ধরে রাখে।
পুরুষের ইরেক্টাইল ডিসফাংশনস্ প্রতিরোধ করে চল্লিশ বছরের বেশি বয়সী ৫০ শতাংশ পুরুষ অস্থায়ী বা স্থায়ী ইরেক্টাইল ডিসফাংশন এর শিকার হন। এই নপুংশকতার সবচেয়ে বড় চিকিৎসা হচ্ছে সেক্স! নিয়মিত সেক্সে পুরুষের যৌনাঙ্গে রক্ত সরবরাহ করে, তার শিরা উপশিরা সবল রাখে। চাপ বা স্ট্রেস এই সময়ের নিত্যসঙ্গী। এটা শরীর ও মনে বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করে। সেক্সের সময় ডোপামিন নামে একটি উপাদান তৈরি করে শরীর; যা স্ট্রেস হরমোন এনডর্ফিনের বিপক্ষে লড়াই করে। নিয়মিত সেক্স চাপমুক্ত জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুসঙ্গ! এ থেকে বোঝা যাচ্ছে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ ও নারীর জন্য নিয়মিত সেক্স কতটা প্রয়োজনীয়।
No comments:
Post a Comment