প্রযুক্তিগত উন্নতির কারণে কর্ম জীবনের পাশাপাশি মানুষের যৌন জীবনেও এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। বিশ্ববাজারে বিভিন্ন দেশে এখন প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে সেক্স রোবট ও যৌন সামগ্রী। এর ফলে মানুষের রুচির পরিবর্তন আসছে। তবে ভবিষ্যতে প্রযুক্তিবিদরা এক ভয়ংকর বিপদ দেখতে পাচ্ছেন। তারা বলেছেন, এই ধারা চলতে থাকলে সেক্স রোবট পুরো মানবতাকে চিরদিনের জন্য পাল্টে দিতে পারে। কারণ, এর ফলে মানুষের যৌন চাহিদা মেটানো অধিকতর সহজ হয়ে পড়বে।
কমপিউটার বিজ্ঞানী নোয়েল শারকি এক সতর্কবাণী করে বলেন যে সেক্স রোবট সমাজে এমন পরিণতি ডেকে আনবে যে একসময় বাজারে ক্রমবর্ধমান হারে বাড়বে এই খেলনার চাহিদা। তিনি সতর্ক করে বলেন, সেক্স রোবটের যেভাবে চাহিদা বাড়ছে তাতে সমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে। কারণ, মানুষের মানবিক, জৈবিক চাহিদা পূরণ খুব সহজ হয়ে যাবে। তখন একজন নারীকে একজন পুরুষের প্রতি বা একজন পুরুষকে একজন নারীর প্রতি আবিষ্ট হতে দেখা যাবে না।
নোয়েল শারকি কাজ করেন ফাউন্ডেশন অব রেসপনসিবল রোবোটিকস-এ। তিনি অতীতেও সেক্স রোবট সম্পর্কে বিপদ সংকেত দিয়েছেন। সেক্স রোবটকে মানবীয় গুণ দেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন বিজ্ঞানীরা এবং এ শিল্পে নিয়োজিত শিল্পপতিরা। প্যারিসভিত্তিক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান হাভাস-এর এক সমীক্ষায় দেখা যায়, ১৮ থেকে ৩৪ বছর বয়সসীমার মধ্যে শতকরা ২৭ ভাগ মানুষ এমন সম্পর্ককে বেছে নেয়। এতে আরো বলা হয়, নারীদের তুলনায় এমন সম্পর্কে তিনগুন বেশি আগ্রহী পুরুষরা। এরই মধ্যে জার্মানিতে চালু হয়েছে সেক্স রোবট দিয়ে প্রথম পতিতালয়। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘ডল-অনলি’। জার্মানি ও অস্ট্রিয়াতে পতিতালয়গুলোতে সেক্স রোবট ব্যবহারের বৈধতা রয়েছে।
বিশ্বে এখন পর্যন্ত প্রায় ৫টি প্রতিষ্ঠান এমন সব রোবট তৈরি করে বাজারে ছাড়ছে। এর প্রতিটির দাম পড়ছে ৫৪০০ থেকে ১৫ হাজার ডলারের মধ্যে। আর এর যে ক্রেতা তার প্রায় পুরোটাই হলো পুরুষ। এত বড় বাজার তৈরির পর নির্মাতারা আরো বাস্তবধর্মী রোবট তৈরির পরিকল্পনা করছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, আগামী ৫০ বছরের মধ্যে মানুষের মতো প্রকৃত পার্টনারের আচরণ করবে এই সেক্স রোবট।
কমপিউটার বিজ্ঞানী নোয়েল শারকি এক সতর্কবাণী করে বলেন যে সেক্স রোবট সমাজে এমন পরিণতি ডেকে আনবে যে একসময় বাজারে ক্রমবর্ধমান হারে বাড়বে এই খেলনার চাহিদা। তিনি সতর্ক করে বলেন, সেক্স রোবটের যেভাবে চাহিদা বাড়ছে তাতে সমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে। কারণ, মানুষের মানবিক, জৈবিক চাহিদা পূরণ খুব সহজ হয়ে যাবে। তখন একজন নারীকে একজন পুরুষের প্রতি বা একজন পুরুষকে একজন নারীর প্রতি আবিষ্ট হতে দেখা যাবে না।
নোয়েল শারকি কাজ করেন ফাউন্ডেশন অব রেসপনসিবল রোবোটিকস-এ। তিনি অতীতেও সেক্স রোবট সম্পর্কে বিপদ সংকেত দিয়েছেন। সেক্স রোবটকে মানবীয় গুণ দেওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন বিজ্ঞানীরা এবং এ শিল্পে নিয়োজিত শিল্পপতিরা। প্যারিসভিত্তিক মিডিয়া প্রতিষ্ঠান হাভাস-এর এক সমীক্ষায় দেখা যায়, ১৮ থেকে ৩৪ বছর বয়সসীমার মধ্যে শতকরা ২৭ ভাগ মানুষ এমন সম্পর্ককে বেছে নেয়। এতে আরো বলা হয়, নারীদের তুলনায় এমন সম্পর্কে তিনগুন বেশি আগ্রহী পুরুষরা। এরই মধ্যে জার্মানিতে চালু হয়েছে সেক্স রোবট দিয়ে প্রথম পতিতালয়। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘ডল-অনলি’। জার্মানি ও অস্ট্রিয়াতে পতিতালয়গুলোতে সেক্স রোবট ব্যবহারের বৈধতা রয়েছে।
বিশ্বে এখন পর্যন্ত প্রায় ৫টি প্রতিষ্ঠান এমন সব রোবট তৈরি করে বাজারে ছাড়ছে। এর প্রতিটির দাম পড়ছে ৫৪০০ থেকে ১৫ হাজার ডলারের মধ্যে। আর এর যে ক্রেতা তার প্রায় পুরোটাই হলো পুরুষ। এত বড় বাজার তৈরির পর নির্মাতারা আরো বাস্তবধর্মী রোবট তৈরির পরিকল্পনা করছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, আগামী ৫০ বছরের মধ্যে মানুষের মতো প্রকৃত পার্টনারের আচরণ করবে এই সেক্স রোবট।
No comments:
Post a Comment