বাঙালি তথা ভারতীয়দের ঐতিহ্যের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে কলাপাতায় খাওয়ার অভ্যাস। একটা সময় কলাপাতা আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার একটা অঙ্গ ছিল। দু’দশক আগেও বেশির ভাগ বিয়ে বাড়িতে কলাপাতায় খাবার পরিবেশন করা হতো। এখন অবশ্য বিয়ে বাড়িতে কলাপাতায় খাবার পরিবেশনের রেওয়াজ উঠেই গিয়েছে। কলাপাতায় খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে কতটা উপকারী তা জানলে অবাক হবেন।
স্টিলের বা কাচের প্লেট সাবান জল দিয়ে খুব ভাল করে ধোওয়ার পরেও সাবানের রাসায়নিক কণা প্লেটে লেগে থাকতে পারে। কিন্তু কলাপাতা সাবান দিয়ে ধোওয়ার প্রয়োজন নেই। তাই কলাপাতায় খাবার খেলে তা থাকে রাসায়নিকমুক্ত। কলাপাতায় পলিফেনল নামের একটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান থাকে। গ্রিন টি-তেও থাকে এই পলিফেনল। যখন কলাপাতায় খাবার পরিবেশন করা হয়, তখন খাবারের সঙ্গে এই পলিফেনল মিশে শরীরে প্রবেশ করে। এই পলিফেনল যুক্ত খাবার খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কলাপাতা পরিবেশ বান্ধব।
এটি খুব সহজেই মাটির সঙ্গে মিশে যায়। তাই পরিবেশ দূষণেরও কোনও আশঙ্কা থাকে না। শ্বাসকষ্ট, সর্দি-কাশিতে কলাপাতার রসে খুব উপকার মেলে। চর্মরোগ, আমাশা, কোষ্ঠকাঠিন্য, রক্তাল্পতায় কলাপাতার রস অত্যন্ত কার্যকরী। তাছাড়া, লিভারের সমস্যার সমাধানেও কলাপাতার রস খুব উপকারী।
স্টিলের বা কাচের প্লেট সাবান জল দিয়ে খুব ভাল করে ধোওয়ার পরেও সাবানের রাসায়নিক কণা প্লেটে লেগে থাকতে পারে। কিন্তু কলাপাতা সাবান দিয়ে ধোওয়ার প্রয়োজন নেই। তাই কলাপাতায় খাবার খেলে তা থাকে রাসায়নিকমুক্ত। কলাপাতায় পলিফেনল নামের একটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান থাকে। গ্রিন টি-তেও থাকে এই পলিফেনল। যখন কলাপাতায় খাবার পরিবেশন করা হয়, তখন খাবারের সঙ্গে এই পলিফেনল মিশে শরীরে প্রবেশ করে। এই পলিফেনল যুক্ত খাবার খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কলাপাতা পরিবেশ বান্ধব।
এটি খুব সহজেই মাটির সঙ্গে মিশে যায়। তাই পরিবেশ দূষণেরও কোনও আশঙ্কা থাকে না। শ্বাসকষ্ট, সর্দি-কাশিতে কলাপাতার রসে খুব উপকার মেলে। চর্মরোগ, আমাশা, কোষ্ঠকাঠিন্য, রক্তাল্পতায় কলাপাতার রস অত্যন্ত কার্যকরী। তাছাড়া, লিভারের সমস্যার সমাধানেও কলাপাতার রস খুব উপকারী।
No comments:
Post a Comment