স্বামী-স্ত্রীর মাঝে কোনো কারণে মনোমালিন্য বা ঝগড়া হতে পারে তবে এ নিয়ে মোটেও ভাববেন না। কয়েকটি উপায় মেনে চলুন আর সমাধান করুন সব ঝগড়ার। ঝগড়ার প্রধান সমস্যা হল চাওয়া-পাওয়া। দুইজন মানুষ যেমন আলাদা, তেমনি তাঁদের চাওয়া-পাওয়াও আলাদা৷ কাজেই একজন মানুষ যখন তাঁর চাওয়া অনুযায়ী তাঁর সঙ্গী, স্বামী বা স্ত্রী’র কাছ থেকে তা না পায়, তখনই শুরু হয় দ্বন্দ্ব৷ অর্থাৎ, চাওয়া আর পাওয়ার মধ্যে ব্যবধানের কারণেই দ্বন্দ্বের সৃষ্টি। অনেকে একে অপরের সাথে কথা বলেনা ঠিক মতো তাই কথা বলার প্রস্তুতি নিন।
যে বিষয়গুলো দুইজনের মধ্যে মেলে না, সেরকম প্রশ্ন প্রথমে লিখে নিন৷ জানতে চান কার কী বক্তব্য বা সে বা আপনি একে অপরের কাছ থেকে কী আশা করেন ? নিজের প্রত্যাশার কথা ভেবে রাখুন। আজকের যান্ত্রিক জীবনে একটি ‘কমন’ কথা যে ‘‘তুমি আমাকে কখনো সময় দাও না৷’’ এই কথাটি ‘না’ বলে বরং বলুন, ‘‘আমি তোমাকে ‘মিস’ করি৷’’ তাছাড়া নিজে সব কথা না বলে বরং সঙ্গীর কথা শুনুন, তাঁকে বলার সুযোগ দিন৷ভালোবাসাকে টিকিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজন সহনশীলতা ও আপোশ তাই নিজের সমস্যার সমাধান নিজেই করুন৷
তাছাড়া প্রতিটি মানুষেরই ভুল-ত্রুটি রয়েছে৷ভালোবাসাকে টিকিয়ে রাখার জন্য খুঁজে বের করুন আপনার কোন ব্যবহার আপনার ভালোবাসার মানুষটির পছন্দ নয় বা কী তাঁকে কষ্ট দেয়৷ আর তা শুধুমাত্র কথা বলে বা আলোচনার মধ্য দিয়ে খুঁজে বের করা সম্ভব৷ পরিবার বিষয়ক পরামর্শদাতা ও লেখক উরজুল ভার্ওয়ারজিনেক এসব তথ্য জানিয়ে বলেন, পুরনো ঝগড়া টেনে না এনে বরং ক্ষমা করে দিন৷ ভালোবাসার সম্পর্কে একে অপরকে ‘ক্ষমা’ করার মনোভাব খুবই ‘জরুরি’৷
এমনকি সে সম্পর্ক বহুদিনের বিবাহিত জীবন হলেও৷ একে অপরকে জড়িয়ে ধরুন কিংবা কোথাও ঘুরতে যান, যা এক্ষেত্রে খুবই উপকারী৷দুইজনের সম্পর্কের মধ্যে যদি বেসিক জিনিসগুলো মিলে যায়, অর্থাৎ, অর্থ এবং চরিত্র– তাহলে জীবনে সুখী হতে তেমন অসুবিধা হওয়ার কথা নয়৷ তাই ছোটখাটো বিষয়ে করা ঝগড়াকে বড় করে না দেখে আগামীদিনের জন্য প্ল্যান করুন৷
যে বিষয়গুলো দুইজনের মধ্যে মেলে না, সেরকম প্রশ্ন প্রথমে লিখে নিন৷ জানতে চান কার কী বক্তব্য বা সে বা আপনি একে অপরের কাছ থেকে কী আশা করেন ? নিজের প্রত্যাশার কথা ভেবে রাখুন। আজকের যান্ত্রিক জীবনে একটি ‘কমন’ কথা যে ‘‘তুমি আমাকে কখনো সময় দাও না৷’’ এই কথাটি ‘না’ বলে বরং বলুন, ‘‘আমি তোমাকে ‘মিস’ করি৷’’ তাছাড়া নিজে সব কথা না বলে বরং সঙ্গীর কথা শুনুন, তাঁকে বলার সুযোগ দিন৷ভালোবাসাকে টিকিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজন সহনশীলতা ও আপোশ তাই নিজের সমস্যার সমাধান নিজেই করুন৷
তাছাড়া প্রতিটি মানুষেরই ভুল-ত্রুটি রয়েছে৷ভালোবাসাকে টিকিয়ে রাখার জন্য খুঁজে বের করুন আপনার কোন ব্যবহার আপনার ভালোবাসার মানুষটির পছন্দ নয় বা কী তাঁকে কষ্ট দেয়৷ আর তা শুধুমাত্র কথা বলে বা আলোচনার মধ্য দিয়ে খুঁজে বের করা সম্ভব৷ পরিবার বিষয়ক পরামর্শদাতা ও লেখক উরজুল ভার্ওয়ারজিনেক এসব তথ্য জানিয়ে বলেন, পুরনো ঝগড়া টেনে না এনে বরং ক্ষমা করে দিন৷ ভালোবাসার সম্পর্কে একে অপরকে ‘ক্ষমা’ করার মনোভাব খুবই ‘জরুরি’৷
এমনকি সে সম্পর্ক বহুদিনের বিবাহিত জীবন হলেও৷ একে অপরকে জড়িয়ে ধরুন কিংবা কোথাও ঘুরতে যান, যা এক্ষেত্রে খুবই উপকারী৷দুইজনের সম্পর্কের মধ্যে যদি বেসিক জিনিসগুলো মিলে যায়, অর্থাৎ, অর্থ এবং চরিত্র– তাহলে জীবনে সুখী হতে তেমন অসুবিধা হওয়ার কথা নয়৷ তাই ছোটখাটো বিষয়ে করা ঝগড়াকে বড় করে না দেখে আগামীদিনের জন্য প্ল্যান করুন৷
No comments:
Post a Comment