জন্মদিনের অনুষ্ঠানে এটা একেবারেই পরিচিত দৃশ্য। কিন্তু ডাউসন বলেছেন, এটা মোটেও সুরুচির পরিচয় তো নয়, উপরন্তু পরস্পরের সঙ্গে নিজের ভেতর থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণু ভাগাভাগি করার একটা অপচর্চা। কার জীবাণু কে বাড়ি বয়ে নিয়ে গেলেন কিছুই জানতে পারলেন না। একটি গবেষণায় এই বিজ্ঞানী দেখিয়েছেন, কিভাবে একটি ক্রিসপিতে একজন কামড় দেওয়ার পর সেটি যখন আবার কামড় দেওয়ার আগে সস বা অন্য কিছুতে চুবানো হয় তখন কিভাবে ব্যাকটেরিয়া ছড়ায়। সসে ডুবিয়ে না খেলেও, যখন একসাথে কয়েকজন মিলে এক পাত্র থেকে ঝালমুড়ি, পপকর্ণ বা অন্য কিছু তুলে খাচ্ছেন তখনও একই ঘটনা ঘটতে পারে। তবে কতটা ব্যাকটেরিয়া ছড়াচ্ছে সেটা নির্ভর করে যিনি খাবারটা ধরছেন তিনি হাতটা কতটুকু পরিষ্কার করেছেন, কিংবা আদৌ পরিষ্কার না করে সোজা হাত ঢুকিয়ে দিয়েছেন কি না তার উপর। ১৫০ বছর আগে যুক্তরাজ্যে একটি ছোট গ্লাসে আইসক্রিম বিক্রি করা হতো যার নাম ছিল ‘পেনি লিক’। আইসক্রিম খাওয়ার পর ক্রেতারা গ্লাসটি বিক্রেতাকে ফেরত দিত। পরে তাতে আবার আইসক্রিম ভরে বিক্রেতা আরেকজনের কাছে বিক্রি করতেন। এ থেকেই যক্ষ্মা আর কলেরা জীবাণু ছড়িয়ে পড়তে থাকে।
from মিস বাংলা http://bit.ly/2XZLpai
No comments:
Post a Comment