YELLOW TALK এগুলো শুনলে আমার লজ্জা লাগে : জয়া - pcn page old

Post Top Ad

Post Top Ad

Thursday, 2 May 2019

YELLOW TALK এগুলো শুনলে আমার লজ্জা লাগে : জয়া



দুই বাংলায় সমান তালে কাজ করে যাচ্ছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান বাংলাদেশের পাশাপাশি কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রীদের তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করে আছেন এই অভিনেত্রী আগামী মাসে ওপার বাংলায় মুক্তি পাচ্ছে তার অভিনীত ‘কণ্ঠ’ ছবিটি শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ও নন্দিতা রায়ের পরিচালনায় এতে তিনি অভিনয় করেছেন একজন স্পিচ থেরাপিস্টের চরিত্রে
নতুন ছবি ও সমসাময়িক কাজ নিয়ে সম্প্রতি জয়া আহসান ভারতের একটি সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্যক্তি ও কর্ম জীবনের নানা কথা বলেছেন আপনার জীবনে কোনো ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প রয়েছে?-এমন প্রশ্নের উত্তরে জয়া বলেছেন, ‘আমার কেন, সকলের জীবনেই রয়েছে ব্যক্তিগত জীবনে এমন পরিস্থিতি হয়েছিল যে, সেখান থেকে আমাকে ঘুরে দাঁড়াতেই হতো ক্রাইসিসে পড়ে আমরা লাইনচ্যুত হয়ে যাই কেউ স্বেচ্ছাচারী হয়ে ওঠে, কেউ এলোমেলো সম্পর্ক তৈরি করে, কেউ আত্মহত্যা করে... এমন সময়ে একমাত্র কাজই পারে মানুষকে বাঁচাতে আমিও সেই রাস্তাই নিয়েছিলাম কাজকে আঁকড়ে ধরেছিলাম ওটাই আমার প্রার্থনার জায়গা, বাঁচার রসদ
সাক্ষৎকারে জয়াকে প্রশ্ন করা হয়, আপনি এখানে পরপর ছবির কাজ পাচ্ছেন এতে অনেক অভিনেত্রীরই সমস্যা হচ্ছে? উত্তরে তিনি বলেন, ‘দেখুন জয়া আহসানকে যেমন এই ইন্ডাস্ট্রির দরকার, তেমন অন্য অভিনেত্রীদেরকেও দরকার কেউ কারও জায়গা কেড়ে নিতে পারে না আবার কেউ কারও পরিপূরক নয় আমি তো কোয়েল বা নুসরতকে দেখে অবাক হয়ে যাই ওরা যে ভাবে পারফর্ম করে, আমি তো পারি না
টলিউডে আরবান ছবির অনেক অভিনেত্রীর মনে হয়, আপনার চরিত্রগুলো তারাও করতে পারতেন? প্রশ্নের জবাবে জয়া বলেন, ‘এমনও তো হতে পারে, আমাকে দেখার পরে কোনো পরিচালকের মনে হলো, এর জন্য একটা চরিত্র ভাবা যেতে পারে কৌশিকদা (গঙ্গোপাধ্যায়) ‘বিসর্জন’ ভেবেছেন আমি হয়তো কাউকে ইন্সপায়ার করেছি খুব বেশি কাজ তো করি না আমার মতে, ইন্ডাস্ট্রিতে সকলেরই কাজের সুযোগ আছে জয়া আহসান ও কলকাতার প্রথম সারির পরিচালক কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে ওঠা গুঞ্জন নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সংবাদ মাধ্যমটি কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে আপনাকে নিয়ে অনেক চর্চা চলে এ ব্যাপারে ওয়াকিবহাল? এর উত্তরে জয়া বলেন, ‘কেউ সামনাসামনি বলেনি (একটু থেমে) আসলে এগুলো শুনলে আমার লজ্জা লাগে নিজেকে হীন মনে হয় কেউ সামনে বললে ঝাড় দিতাম বলতাম, ‘কও কী?’ আর খুব ঝাড় দিতাম তখন নিজের ভাষাই বেরিয়ে আসত বলুন? প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘একদম নিজের ভাষায় আচ্ছা করে দু’কথা শুনিয়ে দিতাম (হাসি)!’


from মিস বাংলা http://bit.ly/2VMP0ex

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad