
রোগীর মৃত্যু কে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ালো হাওড়া জৈন হাসপাতালে। চিকিৎসা সংক্রান্ত গাফিলতির অভিযোগ ডাক্তারের বিরুদ্ধে রোগীর আত্মীয়দের। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, অমিতকে এপেন্ডিক্স অপারেশনের জন্য তারা ভর্তি করেছিলেন বাকড়ার ম্যাক্স হসপিটাল নামে একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে। সেখানেই আমিরুল ইসলাম নামে এক ডাক্তারের তত্বাবধানে এপেন্ডিক্স অপারেশন হয় অমিতের। কিন্তু অপারেশনের পর ওই ডাক্তার রোগীর পরিজনদের জানায় রোগীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এরপর অভিযুক্ত ডাক্তার নিজেই অমিতকে একটি এম্বুলেন্সে করে নিয়ে আসে হওয়ার জৈন হাসপাতালে। কিন্তু সেখানে গতকাল গভীর রাতে মৃত্যু হয় তার। রোগীর আত্মীয়ের অভিযোগ ডাক্তার আমিরুল ইসলাম তার ভাইয়েরর চিকিৎসা সংক্রান্ত সব নথি জৈন হাসপাতালের থেকে নিয়ে চলে গেছেন। জৈন হাস্পাতালের ডাক্তারদের বক্তব্য যে রোগীকে যে শারীরিক অবস্থায় ভর্তি করানো হয় তখন আর কিছুই করার ছিল না। এখন অভিযোগ উঠেছে বিনা কাগজপত্রে কিভাবে একজন রোগীকে হস্থান্তর করা হলো ও তাকে ভর্তি করা হলো। এমনকি জৈন হাসপাতালের ভর্তি সংক্রান্ত নথিতেও তথ্যের গরমিল ছিল বলেই দাবি রোগীর আত্মীয়ের তরফ থেকে। হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ দেখিয়ে সেই তথ্য আবার ঠিক করা হয়। অভিযোগ এটাও যে যখন আমির সর্দার ম্যাক্সে ভর্তি হয় তখন অনেক ভালোই ছিলেন কিন্তু ডাক্তার আমিরুল ইসলাম বলেন রোগীর পেটে এর পেটে অপেন্ডিসের সংক্রমণের জন্য তাকে ওহ জায়গাতে স্থানান্তরিত করতে হবে। সেই মতো বাড়ির লোকদেরকে খবর দেওয়া হয়। তারপর গত কাল রাতে মৃত্যু হয় অমিত সর্দারের। রোগীর পরিবার থেকে ডাক্তার আমিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে যথাযত তদন্ত ও শাস্তির দাবি উঠেছে।
from Breaking Kolkata http://bit.ly/2Lke8VF
No comments:
Post a Comment