নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, অলস ব্যক্তিরা চিন্তা-ভাবনায় বেশি সময় ব্যয় করেন। আর এর ফলে তারা তাদের বিপরীত বৈশিষ্ট্যের অর্থাৎ পরিশ্রমী লোকদের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান হন।
পরিশ্রমী লোকরা অনেক বেশি দৈহিক তৎপরতানির্ভর। কারণ মনকে সজীব ও সতেজ রাখার জন্য বা মস্তিষ্কের চিন্তা-ভাবনা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য তাদের বাইরের ক্রিয়াকলাপের দরকার হয় বেশি। এ ছাড়া মস্তিষ্ককে বেশি খাটানো লাগে এমন কাজে অল্পতেই তারা একঘেয়েমিতে আক্রান্ত হন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা গালফ কোস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এমনটাই বলেছেন।
উচ্চ আইকিউ বা বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন লোকরা মস্তিষ্ককে বেশি খাটানোর কাজে অল্পতেই একঘেয়েমিতে আক্রান্ত হন না। এর ফলে তারা চিন্তা-ভাবনার কাজে অনেক বেশি সময় ব্যয় করেন।
গবেষকরা একদল শিক্ষার্থীর ওপর তিন দশক আগের একটি ক্লাসিক পরীক্ষা পদ্ধতিতে গবেষণা চালান। গবেষণায় শিক্ষার্থীদেরকে এই দুটি বিবৃতির সঙ্গে তারা কতটা একমত পোষণ করেন তা জিজ্ঞেস করা হয়- ১. ''সমস্যার নতুন নতুন সমাধান নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করার বিষয়টি আমি সত্যিই উপভোগ করি'', ২. ''মস্তিষ্ককে বেশি খাটানোর দরকার হয় এমন কোনো কঠিন চিন্তা-ভাবনা আমি শুধু প্রয়োজন অনুযায়ীই করে থাকি''।
ওই গবেষণা থেকে ৩০ জনকে 'চিন্তাবিদ' আর বাকিদের সাধারণ বুদ্ধিমত্তাধারী লোক হিসেবে শনাক্ত করা হয়। এর পরের এক সপ্তাহে ওই দুই গ্রুপের লোকদের সকলের হাতেই তাদের শারীরিক তৎপরতার হিসেব রাখার জন্য একটি করে ট্র্যাকার পরিয়ে দেওয়া হয়। এতে দেখা গেছে, পুরো সপ্তাহজুড়ে চিন্তাবিদ গ্রুপের লোকরা সাধারণ বুদ্ধিমত্তাধারীদের চেয়ে অনেক বেশি কম শারীরিক তৎপরতায় লিপ্ত হয়েছেন।
গবেষকদের মতে, সাধারণ বুদ্ধিমত্তাধারী লোকরা মানসিক পরিশ্রমে অল্পতেই একঘেয়েমিতে আক্রান্ত হন। যার ফলে সময় কাটানোর জন্য তাদেরকে অতিরিক্ত শারীরিক তৎপরতায় লিপ্ত হতে হয়। তবে গবেষকদের মতে, যার শারীরিকভাবে কম সক্রিয় তারা যতই বুদ্ধিমান হোক না কেন স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে তাদেরকে শারীরিকভাবে আরো বেশি সক্রিয় হতে হবে। গবেষণা ফলাফলটি জার্নাল অফ হেলথ সাইকোলজিতে প্রকাশিত হয়েছে।
পরিশ্রমী লোকরা অনেক বেশি দৈহিক তৎপরতানির্ভর। কারণ মনকে সজীব ও সতেজ রাখার জন্য বা মস্তিষ্কের চিন্তা-ভাবনা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য তাদের বাইরের ক্রিয়াকলাপের দরকার হয় বেশি। এ ছাড়া মস্তিষ্ককে বেশি খাটানো লাগে এমন কাজে অল্পতেই তারা একঘেয়েমিতে আক্রান্ত হন। যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা গালফ কোস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এমনটাই বলেছেন।
উচ্চ আইকিউ বা বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন লোকরা মস্তিষ্ককে বেশি খাটানোর কাজে অল্পতেই একঘেয়েমিতে আক্রান্ত হন না। এর ফলে তারা চিন্তা-ভাবনার কাজে অনেক বেশি সময় ব্যয় করেন।
গবেষকরা একদল শিক্ষার্থীর ওপর তিন দশক আগের একটি ক্লাসিক পরীক্ষা পদ্ধতিতে গবেষণা চালান। গবেষণায় শিক্ষার্থীদেরকে এই দুটি বিবৃতির সঙ্গে তারা কতটা একমত পোষণ করেন তা জিজ্ঞেস করা হয়- ১. ''সমস্যার নতুন নতুন সমাধান নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করার বিষয়টি আমি সত্যিই উপভোগ করি'', ২. ''মস্তিষ্ককে বেশি খাটানোর দরকার হয় এমন কোনো কঠিন চিন্তা-ভাবনা আমি শুধু প্রয়োজন অনুযায়ীই করে থাকি''।
ওই গবেষণা থেকে ৩০ জনকে 'চিন্তাবিদ' আর বাকিদের সাধারণ বুদ্ধিমত্তাধারী লোক হিসেবে শনাক্ত করা হয়। এর পরের এক সপ্তাহে ওই দুই গ্রুপের লোকদের সকলের হাতেই তাদের শারীরিক তৎপরতার হিসেব রাখার জন্য একটি করে ট্র্যাকার পরিয়ে দেওয়া হয়। এতে দেখা গেছে, পুরো সপ্তাহজুড়ে চিন্তাবিদ গ্রুপের লোকরা সাধারণ বুদ্ধিমত্তাধারীদের চেয়ে অনেক বেশি কম শারীরিক তৎপরতায় লিপ্ত হয়েছেন।
গবেষকদের মতে, সাধারণ বুদ্ধিমত্তাধারী লোকরা মানসিক পরিশ্রমে অল্পতেই একঘেয়েমিতে আক্রান্ত হন। যার ফলে সময় কাটানোর জন্য তাদেরকে অতিরিক্ত শারীরিক তৎপরতায় লিপ্ত হতে হয়। তবে গবেষকদের মতে, যার শারীরিকভাবে কম সক্রিয় তারা যতই বুদ্ধিমান হোক না কেন স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে তাদেরকে শারীরিকভাবে আরো বেশি সক্রিয় হতে হবে। গবেষণা ফলাফলটি জার্নাল অফ হেলথ সাইকোলজিতে প্রকাশিত হয়েছে।
from মিস বাংলা http://bit.ly/2IXfMuk
No comments:
Post a Comment