আপনি যদি বেশি বেশি যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে চান তাহলে জিমে গিয়ে পেশিবহুল শরীর বানানো আর বাজার থেকে আবেদনময়ী আন্ডারওয়্যার কেনার কথা ভুলে যান। তার চেয়ে বরং আরো সদাচারী একজন মানুষ হওয়ার চেষ্টা করুন। কানাডার অন্টারিওতে পরিচালিত সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, পরোপকারী লোকরা বিছানায় বেশি সফল হন। বিশেষ করে পুরুষ পরোপকারীদের সাফল্য এ ক্ষেত্রে বেশি। হোক তা কোনো সাময়িক প্রেম-রোমান্স বা স্থায়ী সম্পর্ক স্থাপন; যাদের মাঝে অন্যদের সাহায্য করার প্রবণতা বেশি তারা জীবদ্দশায় অন্য আর যেকোনো মানুষের চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণে যৌনতা উপভোগের সুযোগ পান।
ব্রিটিশ জার্নাল অফ সাইকোলজিতে ওই গবেষণাসংক্রান্ত প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। গবেষণাটির নেতৃত্ব দেন অধ্যাপক স্টিভেন আরনোকি, যিনি নিপিসিং ইউনিভার্সিটিতে মনোবিজ্ঞানী হিসেবে কর্মরত আছেন। ওই গবেষণায় লোকের যৌনতার ইতিহাসের সঙ্গে তারা কতটা দয়ালু স্বভাবের তার যোগসূত্র অনুসন্ধান করা হয়। এই গবেষণায়ই প্রথম আবিষ্কৃত হয়, পশ্চিমা জনগোষ্ঠীতে পরোপকারী স্বভাবের লোকরা যৌনজীবনে বেশি সফল হন। তারা পরোপকারী নন এমন লোকদের চেয়ে বেশি সংখ্যক যৌনসঙ্গী জোটাতেও সক্ষম হন।
গুয়েলফ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্যাট বার্কলে বলেন, ''আমাদের প্রজাতির মধ্যে বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় পরোপকারী স্বভাবের উদ্ভব ঘটেছে অংশত এই কারণে যে এটি অন্যদের অন্তর্নিহিত আকাঙ্ক্ষিত গুণগুলোর সংকেত হিসেবে কাজ করে। বিশেষ করে এমন কোনো আকাঙ্ক্ষিত গুণ যা প্রজাতির পুনরুৎপাদনে সক্রিয় ভূমিকা পালনে ব্যক্তিকে সহায়তা করে।''
গবেষণায় প্রায় ৮০০ লোককে বিপরীত লিঙ্গের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক এবং অন্যকে সহযোগিতা করার প্রবণতা সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়। এর মধ্যে, দান করা, রক্ত প্রদান, অপরিচিত লোককে রাস্তা পারাপারে সহায়তা করা, বিজিত সম্পদ দান করা এবং ক্লাসমেটদেরকে সহায়তা করার বিষয়ও রয়েছে। ব্যক্তিত্ব ও বয়স মেলানোর মাধ্যমেও পরোপকারীরা ডেটিং ও যৌনতার ক্ষেত্রে বেশি সাফল্য প্রদর্শন করেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষদের জীবনব্যাপী ও সাময়িক যৌনসঙ্গী অর্জনের সংখ্যার ক্ষেত্রেও পরোপকার গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। অধ্যাপক বার্কলে বলেন, "নারীদের তুলনায় পুরুষরা পরোপকারী স্বভাবের কারণে এ ক্ষেত্রে বেশি সাফল্য প্রদর্শন করেন।" গবেষণায় আরো দেখা গেছে, পরোপকার নারী-পুরুষ উভয় লিঙ্গের মধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ আকাঙ্ক্ষিত গুণ। আর এই গুণ নারীদের চেয়ে পুরুষদের আজীবন প্রেম, রোমান্স ও যৌনসঙ্গী অর্জনের বিষয়টিকে বেশি প্রভাবিত করে।
ধারণা প্রচলিত আছে, আদিমকালেও যেসব পুরুষ শিকার করে আনা মাংস অন্যদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে খেতেন তারা প্রজননের ক্ষেত্রে বেশি সাফল্য প্রদর্শন করতেন। এই গবেষণায়ও ওই ধারণার প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করা হয়। অধ্যাপক বার্কলের আগের আরেকটি গবেষণায় দেখা যায়, নারী-পুরুষ উভয়ই পরোপকারী লোকদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হন।
ব্রিটিশ জার্নাল অফ সাইকোলজিতে ওই গবেষণাসংক্রান্ত প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। গবেষণাটির নেতৃত্ব দেন অধ্যাপক স্টিভেন আরনোকি, যিনি নিপিসিং ইউনিভার্সিটিতে মনোবিজ্ঞানী হিসেবে কর্মরত আছেন। ওই গবেষণায় লোকের যৌনতার ইতিহাসের সঙ্গে তারা কতটা দয়ালু স্বভাবের তার যোগসূত্র অনুসন্ধান করা হয়। এই গবেষণায়ই প্রথম আবিষ্কৃত হয়, পশ্চিমা জনগোষ্ঠীতে পরোপকারী স্বভাবের লোকরা যৌনজীবনে বেশি সফল হন। তারা পরোপকারী নন এমন লোকদের চেয়ে বেশি সংখ্যক যৌনসঙ্গী জোটাতেও সক্ষম হন।
গুয়েলফ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্যাট বার্কলে বলেন, ''আমাদের প্রজাতির মধ্যে বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় পরোপকারী স্বভাবের উদ্ভব ঘটেছে অংশত এই কারণে যে এটি অন্যদের অন্তর্নিহিত আকাঙ্ক্ষিত গুণগুলোর সংকেত হিসেবে কাজ করে। বিশেষ করে এমন কোনো আকাঙ্ক্ষিত গুণ যা প্রজাতির পুনরুৎপাদনে সক্রিয় ভূমিকা পালনে ব্যক্তিকে সহায়তা করে।''
গবেষণায় প্রায় ৮০০ লোককে বিপরীত লিঙ্গের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক এবং অন্যকে সহযোগিতা করার প্রবণতা সম্পর্কে প্রশ্ন করা হয়। এর মধ্যে, দান করা, রক্ত প্রদান, অপরিচিত লোককে রাস্তা পারাপারে সহায়তা করা, বিজিত সম্পদ দান করা এবং ক্লাসমেটদেরকে সহায়তা করার বিষয়ও রয়েছে। ব্যক্তিত্ব ও বয়স মেলানোর মাধ্যমেও পরোপকারীরা ডেটিং ও যৌনতার ক্ষেত্রে বেশি সাফল্য প্রদর্শন করেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, পুরুষদের জীবনব্যাপী ও সাময়িক যৌনসঙ্গী অর্জনের সংখ্যার ক্ষেত্রেও পরোপকার গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। অধ্যাপক বার্কলে বলেন, "নারীদের তুলনায় পুরুষরা পরোপকারী স্বভাবের কারণে এ ক্ষেত্রে বেশি সাফল্য প্রদর্শন করেন।" গবেষণায় আরো দেখা গেছে, পরোপকার নারী-পুরুষ উভয় লিঙ্গের মধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ আকাঙ্ক্ষিত গুণ। আর এই গুণ নারীদের চেয়ে পুরুষদের আজীবন প্রেম, রোমান্স ও যৌনসঙ্গী অর্জনের বিষয়টিকে বেশি প্রভাবিত করে।
ধারণা প্রচলিত আছে, আদিমকালেও যেসব পুরুষ শিকার করে আনা মাংস অন্যদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে খেতেন তারা প্রজননের ক্ষেত্রে বেশি সাফল্য প্রদর্শন করতেন। এই গবেষণায়ও ওই ধারণার প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করা হয়। অধ্যাপক বার্কলের আগের আরেকটি গবেষণায় দেখা যায়, নারী-পুরুষ উভয়ই পরোপকারী লোকদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হন।
from মিস বাংলা http://bit.ly/2ITufaN
No comments:
Post a Comment