ঘুমন্ত নিজের দুই শিশুকে কুয়োতে ফেলে দিল বাবা এবং নিজের স্ত্রীকে পিটিয়ে ঝুলিয়ে দিল ঘটনায় এক পুত্র শিশু বেঁচে গেলেও শিশুকন্যা ও মায়ের অস্বাভাবিক মৃত্যুকে ঘিরে বুধবার সকালে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় আলিপুরদুয়ার লোকসভা অন্তগত রামপুর গ্রামে । অভিযোগ, নিজের দেড় বছরের কন্যা সন্তান প্রিমিয়া বিশ্বাস এবং আড়াই বছরের পুত্র সন্তান দীপ বিশ্বাসকে ঘুমন্ত অবস্থায় বাড়ির কুয়োয় ফেলে দেন বাবা দীলিপ বিশ্বাস । এমনকি পিটিয়ে খুন করার পর নিজের অপরাধ ঢাকতে স্ত্রী পূর্ণিমা বিশ্বাসের গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঘরের ভেতরে ঝুলিয়ে দেন । ওই ঘটনায় মা ও মেয়ের মৃত্যু হয়েছে । প্রতিবেশীদের কথায়, পারিবারিক বিবাদের জেরে দুটি তাজা প্রাণ অকালে ঝরে যায় । ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কোচবিহার জেলার বক্সিরহাট থানার পুলিশ । ঘটনাস্থলে আসেন বিডিও । মা ও মেয়ের দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয় । গোটা ঘটনাকে ঘিরে ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ও প্রশাসন । মৃতা পূর্ণিমা বিশ্বাসের বাপের বাড়ির লোকজন অভিযোগ করে বলেন, বিয়ের পর থেকেই মেয়ে জামাই নানা ভাবে অত্যাচার চালাতো । এদিন অত্যাচারের মাত্রা চরমে পৌঁছেছে । যার পরিণতিতে অকালে প্রাণ দিতে হল মেয়ে এবং নাতনিকে । জানা গেছে, মঙ্গলবার গভীর রাতে বাচ্চার কান্না শুনে প্রতিবেশীরাই ছুটে আসেন । কুয়োর জলে হাবুডুবু খেতে থাকা দুই শিশু সন্তানকে উদ্ধার করা হলেও বাঁচানো যায়নি দেড় বছরের কন্যা সন্তানকে ।
ঘুমন্ত নিজের দুই শিশুকে কুয়োতে ফেলে দিল বাবা এবং নিজের স্ত্রীকে পিটিয়ে ঝুলিয়ে দিল ঘটনায় এক পুত্র শিশু বেঁচে গেলেও শিশুকন্যা ও মায়ের অস্বাভাবিক মৃত্যুকে ঘিরে বুধবার সকালে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় আলিপুরদুয়ার লোকসভা অন্তগত রামপুর গ্রামে । অভিযোগ, নিজের দেড় বছরের কন্যা সন্তান প্রিমিয়া বিশ্বাস এবং আড়াই বছরের পুত্র সন্তান দীপ বিশ্বাসকে ঘুমন্ত অবস্থায় বাড়ির কুয়োয় ফেলে দেন বাবা দীলিপ বিশ্বাস । এমনকি পিটিয়ে খুন করার পর নিজের অপরাধ ঢাকতে স্ত্রী পূর্ণিমা বিশ্বাসের গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঘরের ভেতরে ঝুলিয়ে দেন । ওই ঘটনায় মা ও মেয়ের মৃত্যু হয়েছে । প্রতিবেশীদের কথায়, পারিবারিক বিবাদের জেরে দুটি তাজা প্রাণ অকালে ঝরে যায় । ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কোচবিহার জেলার বক্সিরহাট থানার পুলিশ । ঘটনাস্থলে আসেন বিডিও । মা ও মেয়ের দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয় । গোটা ঘটনাকে ঘিরে ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ও প্রশাসন । মৃতা পূর্ণিমা বিশ্বাসের বাপের বাড়ির লোকজন অভিযোগ করে বলেন, বিয়ের পর থেকেই মেয়ে জামাই নানা ভাবে অত্যাচার চালাতো । এদিন অত্যাচারের মাত্রা চরমে পৌঁছেছে । যার পরিণতিতে অকালে প্রাণ দিতে হল মেয়ে এবং নাতনিকে । জানা গেছে, মঙ্গলবার গভীর রাতে বাচ্চার কান্না শুনে প্রতিবেশীরাই ছুটে আসেন । কুয়োর জলে হাবুডুবু খেতে থাকা দুই শিশু সন্তানকে উদ্ধার করা হলেও বাঁচানো যায়নি দেড় বছরের কন্যা সন্তানকে ।
No comments:
Post a Comment