তৃণমূলে ছিলাম,আছি থাকবো।আমার নেত্রী মমতা বন্দ্যাপাধ্যায়।দল যদি ভরসা করে,দায়িত্ব দেয় তাহলে বীজপুর বিধানসভা থেকে সবথেকে বেশী লিড দীনেশ ত্রিবেদী পাবে।যে দলত্যাগ করেছে তাকে নিয়ে ভাবার কোনও দরকার নেই।তিনি বিলেন আমার বাবা যখন দলত্যাগ করেছিল তখন আমাকে,আমার স্ত্রী,মা এমনকি মেয়েকেও গালিগালাজ করা হত।তার কথায় অর্জুন দলত্যাগ করলেও তার ছেলে পবন সিং এখনও তৃণমূলেরই কাউন্সিলর।আমাদের দলের নেতাদের উচিত অর্জুনের ছেলের পাশে থাকা।একইভাবে তার স্ত্রীকেও সম্মান করা উচিত।
শুভ্রাংশু আরও বলেন নেত্রী যাকে প্রার্থী করবেন তার হয়েই লড়বো।আর আমাদের ব্যারাকপুরের প্রার্থী দীনেশ ত্রিবেদী একজন সজ্জন ব্যক্তি ২ লক্ষ ভোটের উপর জিতবে তৃণমূল প্রার্থী এবং সিপিএম দ্বিতীয় স্থান পাবে।বিজেপি থাকবে তৃতীয় স্থানে।এদিন অর্জুনের নাম করে তাকে উচ্চ নেতৃত্ব আখ্যা দিয়ে তার প্রতি শুভ কামনা জানান শুভ্রাংশু।তবে একদিন যারা তাকে গুরু বলে মানতো তারাই এখন সবথেকে বেশী অর্জুনের নিন্দা করছে।
হালিশহরের বড় অংশের কাউন্সিলরদের সাথে অর্জুনের যোগাযোগ প্রসঙ্গে অর্জুনের নাম না করে বলেন কেউ কেউ বাইরে থেকে এসে উস্কানি দিত।ওই উস্কানিতে কেউ কেউ নাচতো।এখন সেই নাচানাচি বন্ধ হবে।আর বাবা মুকুল রায় প্রসঙ্গে ছেলে শুভ্রাংশুর অভিমত বাবার সাথে রাজনীতি নিয়ে এখন কোনও কথা হয়না।শরীর স্বাস্থ্য কেমন আছে,ইনসুলিন ঠিকমতো নেওয়া হয়েছে কিনা,শুধুমাত্র তা নিয়েই কথা হয়।
No comments:
Post a Comment