প্রেম হোক বা দাম্পত্য জীবন এখনকার যুগে যে কোন সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা খুব কঠিন।বর্তমান জীবনের ইঁদুরদৌড়ে পেশার কাছে হেরে যায় ভালবাসা।জীবনে কাজ সত্যিই প্রয়োজন।কিন্তু এই কাজের মাঝেও যাতে সম্পর্কটা সুস্থ সবল থাকে তা চেষ্টা করতে হবে দুজনকেই।অনেক সময়ই দেখা যায় পেশাগত জীবন ঠিক রাখতে গিয়ে সম্পর্কে ফাটল ধরে।যার পরিণতি ডিভোর্স অথবা ব্রেকআপ।
ডেনমার্কে সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় দেখা যায়, ১৯৮১ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত যে সকল দম্পতী বিয়ে করেছেন তাদের একটি সমীক্ষায় লক্ষ্য করা গেছে অফিসে পুরুষ ও মহিলাদের অনুপাত এর একটি অন্যতম বড় কারণ হল ডিভোর্স।
তবে সব ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নাও হতে পারে।আসলে আমাদের এটা মনে রাখা জরুরী যে কোন সম্পর্কে সময় দেওয়াটা প্রয়োজন।
বর্তমান সমাজে নারীপুরুষ যে সমানভাবে ব্যস্ত তা সন্দেহের অবকাশ রাখে না।তবে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করা যায় ছেলেরা মেয়েদের সঠিক সময় না দেওয়ার ফলে দুজনের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে অশান্তি।তবে কাজের প্রেশার থাকলেও কাজের মাঝখানে সময় বার করে সঙ্গীকে সময় দেওয়াটা কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়।অবশ্য সময়ের সাথে আপনার সঙ্গীর পছন্দ অপছন্দ সম্পর্কে আপনি যদি একটু অবগত থাকেন এবং সেই মতো আপনার সঙ্গীকে যদি একটু খুশি রাখার চেষ্টা করেন তাহলে নিজেদের মধ্যে সম্পর্কও সুন্দর থাকবে।
অনেক পুরুষেরা কাজটা খুব ভালোবাসে কিন্তু তার সাথেও সঙ্গীকে সময় দিন।তাঁর মনের কথা বোঝার চেষ্টা করুণ।
শিক্ষাগত যোগ্যতাও ডিভোর্সের একটি অন্যতম কারণ। দেখা যায়, কেউ যদি তার সঙ্গীর থেকে বেশি শিক্ষিত হয়, তার ডিভোর্স হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে। তবে এটা কেন হয়, তার কোনও সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি,তবে এটি পুরুষ ও মহিলা, দুজনের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
তবে সবথেকে বেশি ডিভোর্স হয় সন্দেহবশত। দেখা যায়, অনেকসময় কাজের খাতিরে অনেককে অফিসে অতিরিক্ত সময় থাকতে হয়, ফোনেও অনেকটা সময় কাটে।এখান থেকেই জন্ম নেয় সন্দেহ। সঙ্গী মনে করে, সে বুঝি তাকে ভুলে অন্য কাঊকে ভালবাসছে। কিন্তু তা নয়। স্রেফ কাজের খাতিরেই এসব করতে হয়।আবার সবার ক্ষেত্রে তা সমান নয়, পরকীয়ায় জড়ালেও এসব করে মানুষ। সেই বিচার করতে হবে খুব ধীরে ধীরে, সময় নিয়ে।সেক্ষেত্রে মাথা ঠাণ্ডা করে সঙ্গীকে বুঝে তাঁর মন বুঝে তাকে নিজের আয়ত্তে আনতে হবে।
ডেনমার্কে সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় দেখা যায়, ১৯৮১ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত যে সকল দম্পতী বিয়ে করেছেন তাদের একটি সমীক্ষায় লক্ষ্য করা গেছে অফিসে পুরুষ ও মহিলাদের অনুপাত এর একটি অন্যতম বড় কারণ হল ডিভোর্স।
তবে সব ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য নাও হতে পারে।আসলে আমাদের এটা মনে রাখা জরুরী যে কোন সম্পর্কে সময় দেওয়াটা প্রয়োজন।
বর্তমান সমাজে নারীপুরুষ যে সমানভাবে ব্যস্ত তা সন্দেহের অবকাশ রাখে না।তবে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করা যায় ছেলেরা মেয়েদের সঠিক সময় না দেওয়ার ফলে দুজনের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে অশান্তি।তবে কাজের প্রেশার থাকলেও কাজের মাঝখানে সময় বার করে সঙ্গীকে সময় দেওয়াটা কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়।অবশ্য সময়ের সাথে আপনার সঙ্গীর পছন্দ অপছন্দ সম্পর্কে আপনি যদি একটু অবগত থাকেন এবং সেই মতো আপনার সঙ্গীকে যদি একটু খুশি রাখার চেষ্টা করেন তাহলে নিজেদের মধ্যে সম্পর্কও সুন্দর থাকবে।
অনেক পুরুষেরা কাজটা খুব ভালোবাসে কিন্তু তার সাথেও সঙ্গীকে সময় দিন।তাঁর মনের কথা বোঝার চেষ্টা করুণ।
শিক্ষাগত যোগ্যতাও ডিভোর্সের একটি অন্যতম কারণ। দেখা যায়, কেউ যদি তার সঙ্গীর থেকে বেশি শিক্ষিত হয়, তার ডিভোর্স হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে। তবে এটা কেন হয়, তার কোনও সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি,তবে এটি পুরুষ ও মহিলা, দুজনের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
তবে সবথেকে বেশি ডিভোর্স হয় সন্দেহবশত। দেখা যায়, অনেকসময় কাজের খাতিরে অনেককে অফিসে অতিরিক্ত সময় থাকতে হয়, ফোনেও অনেকটা সময় কাটে।এখান থেকেই জন্ম নেয় সন্দেহ। সঙ্গী মনে করে, সে বুঝি তাকে ভুলে অন্য কাঊকে ভালবাসছে। কিন্তু তা নয়। স্রেফ কাজের খাতিরেই এসব করতে হয়।আবার সবার ক্ষেত্রে তা সমান নয়, পরকীয়ায় জড়ালেও এসব করে মানুষ। সেই বিচার করতে হবে খুব ধীরে ধীরে, সময় নিয়ে।সেক্ষেত্রে মাথা ঠাণ্ডা করে সঙ্গীকে বুঝে তাঁর মন বুঝে তাকে নিজের আয়ত্তে আনতে হবে।
No comments:
Post a Comment