Breaking:অসুবিধায় স্কুলের ছাত্র ছাত্রী সহ শিক্ষক শিক্ষিকারা - pcn page old

Post Top Ad

Post Top Ad

Saturday, 30 March 2019

Breaking:অসুবিধায় স্কুলের ছাত্র ছাত্রী সহ শিক্ষক শিক্ষিকারা

hqdefault
ইটাহার: দীর্ঘদিন ধরে স্কুলে মিডডে মিল ঘর ও নলকূপ বেহাল ফলে অসুবিধায় স্কুলের ছাত্র ছাত্রী সহ শিক্ষক শিক্ষিকারা। এদিন ইটাহার থানার সুরুন ১ দুই নম্বর অঞ্চলের খসড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে এমনি ছবি দেখা গেলো। জানা যায় বিগত দুই বছর ধরে এই ভাবেই চলছে স্কুল। স্কুলে ক্লাস ঘর দুটা। স্কুলের ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা টা ১৩৫ জন। প্রধান শিক্ষক দিয়ে স্কুলে শিক্ষক শিক্ষিকার সংখ্যা ৬ জন। এই ভাবেই একদিকে চলে পড়া শুনা অন্য দিকে চলে রান্না খুব বিপদের সাথে। স্কুলের পঠন পাঠনো ব্যহত হচ্ছে। পাশাপাশি স্কুলের এক মাত্র নলকূপ ও বিকল। জলের সমস্যায় পড়েছে ছাত্র ছাত্রী থেকে শিক্ষকরা। এমনকি মিডেমিল রান্নার জল আনতে হচ্ছে পাশের বাড়ি থেকে। এদিন স্কুলের প্রধান শিক্ষক শেখ সামিম আকতার হোসেন চৌধুরী বলেন, স্কুলের মিডডে মিলের ঘর নেই। যেটুকু ছিলো সেটাও কয়েক মাস আগের বন্যায় নষ্ট হয়ে গেছে। বর্তমানে ক্লাস ঘরেই হচ্ছে এক দিকে রান্না অন্য দিকে পড়াশুনা বিপদজনক ভাবে। পাশাপাশি স্কুলের ১ টা নলকূপ। সেও বিকল। রান্না ও খাবার জল পাশের বাড়ি থেকে আনতে হচ্ছে। বার বার জল আনতে গেলে বকাও খেতে হচ্ছে বাড়ির মালিকের হাতে। শৌচালয় ব্যবহার করা যাচ্ছে না জলের জন্য। ছাত্র ছাত্রী রা মাঠে যাচ্ছে শৌচকর্মের জন্য। আমাদের শিক্ষক শিক্ষিকা দেরো অসুবিধা হচ্ছে এমনকি মিটডেমিলের চাল সময় মতো ও সঠিক ভাবে দেওয়া হয়না । বার বার বিডিও সহ এস আই অফিসে জানিয়েও লাভ হই নি। সামনে নিবা'চন বিদ্যালয়ে ভোট কেন্দ্র হয় তারাও সমস্যায় পরবে, স্কুলের রাধুনি গলেনুর বেগম জানান, স্কুলের রান্না ঘরটার চাল নাই। তিরপাল ছিল সেটাও উড়ে গেছে। এই ভাবে অসুবিধার মধ্যেই ক্লাস ঘরেই রান্না করছি। যদিও ইটাহারের বিডিও এম লামা বলেন, বর্তমানে লোক সভা ভোটের জন্য কোনো উন্নয়ন মূলক কাজ করা যাবে না। তবে ভোট কে কেন্দ্র করে ব্লকের বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র গুলোর তদন্ত করা হচ্ছে কি সমস্যা রয়েছে ফলে খসরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পানীয় জলের সমস্যা ভোটের আগেয় মিটে যাবে, বিদ্যালয়ের অন্য সমস্যা গুলো জেলা স্তরে পাঠানো হবে।

No comments:

Post a Comment

Post Top Ad