#সভ্যতা
নিত্য শতাধিক নগ্ন সুন্দরী দেখি। ফোনের গ্যালারিতে জমে মজারু গ্রুপ থেকে। প্রতি রাতে ফোনের গ্যালারি পরিস্কার করতে গিয়ে কিছু নগ্নিকাদের ওপর নজর পড়ে। ভাবি এদের ছবি তোলে কারা। এরাই বা কারা। সমাজবিধি দূরে থাক লজ্জা বিধি কি নেই ? উচ্চ বর্ণের সংরক্ষণ নিয়ে ভিজিলেন্স কমিশনের জনৈক সদস্যের সাথে দুপুরে কথা প্রসঙ্গে যুক্তি ছিল, কাদের জন্য চেতনার লড়াই। কি হবে, কতটা হবে। সার্টিফিকেট শিক্ষা কতটা বোধ তৈরি করেছে গত সাত নয় সাতশো দশকে? লাভ হল, বাপ মায়েরা তো ফেসবুক ঘাটতে ঘাটতে প্রেমিক প্রেমিকা হচ্ছে। বাচ্চা যাচ্ছে গোল্লায়। চাকরিটা সরকারি হলে মেধায় ধার আছে। যদিও বাক্য বানানে মাস্টার মশাই দাড়ি কমা বোধহীন। চেয়ার জুটবে সভ্যতায়। বাকিরা তো আরও করুণ। তবে হ্যাঁ ভালো বোঝে নিরপেক্ষতা। চুমুতে সেক্সের পারদ তাপমাত্রা। বোঝেনা অবক্ষয়। যখন শরীর শীর্ণ হবে। ছেড়া ময়লা গন্ধ পোশাকটা কোমরে জড়ানোর শক্তি হারাবে বাইশ বছরে। ১৯এ আসবে বার্ধক্য। তখন হাড় গুলো ছুটবে বাঁচার বিপ্লবে। সময় সেই বিপ্লবের দিকে এগিয়ে চলছে।
এখন বিজ্ঞের মত বলি, অমর্ত বাবু নমস্য। কত্ত জ্ঞান। নোবেল পেয়েছে কি এমনি এমনি। আজও শুনিনি অমর্ত সেনের ইকোনমি দেশের কোন কাজে ফসল ফলিয়েছে তা বলতে। ডিগ্রি জ্ঞানী গুণী ব্যক্তিরা কেউ কয়না, পঞ্চ বার্ষিকী পরিকল্পনার গলদ কোথায়। শুধু বলে, অমুক সরকার এটা করেনি। তমুক সরকার ব্যর্থ। অমর্ত বাবু বলেন, দেশে সহিষ্ণুতা নেই। বোল ফোটেনা প্রজন্মের অবক্ষয় নিয়ে। শহরবাসীরা রেশন তুলে বিক্রি করছে।নাগরিক দূর্নীতি নিয়ে বললে তো সম্মান জুটবে না। জনগনের হতে হবে তো। মন্ত্রীরাও দেখি বড়ো মুখ করে অমর্ত্য সেনের ওপর মাথা নিচুতে গদগদ। ধনীদের রেশন কেটে গরীবদের দাও।হিজড়ার কোনও বাচ্চা বলার সাহস রাখে না । নগ্নিকাদের ডিলিট করতে করতে মনে হয় দেশের এই শিক্ষিত চেতনা সম্পন্নদের মানবিকতা, সহিষ্ণুতা দেখতে যদি এই নগ্নিকাদের কাছে দেই কি হবে? তসলিমা নাসরিনের শব্দটা মনে এলো, ইঁদুর। পুরুষের শরীরে থাকে। কচিরা যাকে বলে, লুচি বাদাম। জেগে উঠবে প্রলয় নিনাদ। মুছে যাবে সহিষ্ণুতা।
বি দ্র : মতামত লেখকের নিজস্ব
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2373074916255325&id=100006585184946
নিত্য শতাধিক নগ্ন সুন্দরী দেখি। ফোনের গ্যালারিতে জমে মজারু গ্রুপ থেকে। প্রতি রাতে ফোনের গ্যালারি পরিস্কার করতে গিয়ে কিছু নগ্নিকাদের ওপর নজর পড়ে। ভাবি এদের ছবি তোলে কারা। এরাই বা কারা। সমাজবিধি দূরে থাক লজ্জা বিধি কি নেই ? উচ্চ বর্ণের সংরক্ষণ নিয়ে ভিজিলেন্স কমিশনের জনৈক সদস্যের সাথে দুপুরে কথা প্রসঙ্গে যুক্তি ছিল, কাদের জন্য চেতনার লড়াই। কি হবে, কতটা হবে। সার্টিফিকেট শিক্ষা কতটা বোধ তৈরি করেছে গত সাত নয় সাতশো দশকে? লাভ হল, বাপ মায়েরা তো ফেসবুক ঘাটতে ঘাটতে প্রেমিক প্রেমিকা হচ্ছে। বাচ্চা যাচ্ছে গোল্লায়। চাকরিটা সরকারি হলে মেধায় ধার আছে। যদিও বাক্য বানানে মাস্টার মশাই দাড়ি কমা বোধহীন। চেয়ার জুটবে সভ্যতায়। বাকিরা তো আরও করুণ। তবে হ্যাঁ ভালো বোঝে নিরপেক্ষতা। চুমুতে সেক্সের পারদ তাপমাত্রা। বোঝেনা অবক্ষয়। যখন শরীর শীর্ণ হবে। ছেড়া ময়লা গন্ধ পোশাকটা কোমরে জড়ানোর শক্তি হারাবে বাইশ বছরে। ১৯এ আসবে বার্ধক্য। তখন হাড় গুলো ছুটবে বাঁচার বিপ্লবে। সময় সেই বিপ্লবের দিকে এগিয়ে চলছে।
এখন বিজ্ঞের মত বলি, অমর্ত বাবু নমস্য। কত্ত জ্ঞান। নোবেল পেয়েছে কি এমনি এমনি। আজও শুনিনি অমর্ত সেনের ইকোনমি দেশের কোন কাজে ফসল ফলিয়েছে তা বলতে। ডিগ্রি জ্ঞানী গুণী ব্যক্তিরা কেউ কয়না, পঞ্চ বার্ষিকী পরিকল্পনার গলদ কোথায়। শুধু বলে, অমুক সরকার এটা করেনি। তমুক সরকার ব্যর্থ। অমর্ত বাবু বলেন, দেশে সহিষ্ণুতা নেই। বোল ফোটেনা প্রজন্মের অবক্ষয় নিয়ে। শহরবাসীরা রেশন তুলে বিক্রি করছে।নাগরিক দূর্নীতি নিয়ে বললে তো সম্মান জুটবে না। জনগনের হতে হবে তো। মন্ত্রীরাও দেখি বড়ো মুখ করে অমর্ত্য সেনের ওপর মাথা নিচুতে গদগদ। ধনীদের রেশন কেটে গরীবদের দাও।হিজড়ার কোনও বাচ্চা বলার সাহস রাখে না । নগ্নিকাদের ডিলিট করতে করতে মনে হয় দেশের এই শিক্ষিত চেতনা সম্পন্নদের মানবিকতা, সহিষ্ণুতা দেখতে যদি এই নগ্নিকাদের কাছে দেই কি হবে? তসলিমা নাসরিনের শব্দটা মনে এলো, ইঁদুর। পুরুষের শরীরে থাকে। কচিরা যাকে বলে, লুচি বাদাম। জেগে উঠবে প্রলয় নিনাদ। মুছে যাবে সহিষ্ণুতা।
বি দ্র : মতামত লেখকের নিজস্ব
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2373074916255325&id=100006585184946
No comments:
Post a Comment