শুভ মুখার্জি বাইরে থেকে দেখলে সাদা মাটা এক আশ্রম। যেখানে পড়াশোনা করেন ছাত্রীরা। আশ্রমিক সেই ছাত্রীদের পাশে অর্থনৈতিক ভাবে সাহায্য ও করেছেন মুখোশধারী বাবা স্বামী চিন্ময়ানন্দ। তার আসল রুপ যাকে বলে ভয়াবহ কামুক রঙপটি সামনে এনেছেন তার আশ্রমের এক ছাত্রী। যিনি দিনের পর দিন তার বিকৃত যৌনলালসার শিকার হয়েছেন। তার বিবরন শুনে চমকে উঠেছেন স্বয়ং পুলিশ অফিসাররাও।
মধ্যরাতে দরজা খুলে রাখতে হত। চলে আসত ৪ নিরাপত্তারক্ষী। যারা ওই মেয়েটিকে নিয়ে যেত স্বামীজির কাছে। যেতে না চাইলে কপালে জুটত মারধর,লাঠির বারি। তারপর স্বামিজির কাছে নিয়ে যাওয়ার পরে সারা রাত ধরে বিশ্রাম নিয়ে নিয়ে চলত যৌনসঙ্গম। মেয়েটির চিৎকার তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করতৈন স্বামিজী। চুলির মুঠি ধরে তাকে মাঝেমাঝে চড় থাপ্পড় দিতেও কসুর করছেন না তিনি। এরপর তাকে ১ ঘন্টা সময় দেয়া হত। স্নান,খাওয়া করার।
তারপরে সকাল ৬টায় শুরু হত নগ্ন হয়ে স্বামিজীর ম্যাসাজ সেশান। এভাবেই দিনের পর দিন চলত উদ্দাম যৌনতার সাথে পাশবিক নির্যাতন। মাঝে মাঝে মেয়েটির শরীর খারাপ হয়ে পড়লে তার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছিল প্রাইভেট ডাক্তারের ও। কখন ঋতুস্রাবের দোহাই দিয়ে বা কখন ও মূত্রনালীতে সংক্রমনের কথা বলে এই অত্যাচার থেকে রক্ষা পাওয়া গেলে ও তা বেশিদিন হয়নি।
No comments:
Post a Comment