নিজস্ব প্রতিনিধিঃ আমাদের পুরুষাঙ্গ ‘স্পঞ্জের মত’ এক প্রকার নরম সংকোচন ও সম্প্রসারণশীল পেশিতন্তু দিয়ে গঠিত। মানুষের শারিরীক গঠনের মতই পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গ ও বিভিন্ন আকারের হয়ে থাকে। স্বাভাবিক অবস্থায় পুরুষাঙ্গটি নরম ও ছোট থাকে। কিন্তু উত্তেজনার বশে রক্তনালীতে প্রচুর রক্ত এসে পড়লে লিঙ্গ দাঁড়িয়ে যায়।
অর্থাৎ আকারে বৃদ্ধি পেয়ে লম্বা, মোটা ও দৃঢ় হয় আর একেই ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ইরেকশন অফ পেনিস।এই ইরেকসন হলে একজন স্বাভাবিক সুস্থ মানুষের লিঙ্গের সাইজ হয় ৫”থেকে ৬.৫”। অনেকের পুরুষাঙ্গটি তুলনায় ছোট হওয়ায় দুশ্চিন্তা করে। বাজারে প্রচলিত তেল ও গ্যাজেটের স্মরণাপন্ন হন। আমি বলব এটা কোন সমস্যা না। তারা এজন্য অনেক দুশ্চিন্তা করে।
আমি বলব বেশির ভগ যৌন সমস্যা তেমন কোন সমস্যা নয় যা দুশ্চিন্তার কারন হতে পারে। যৌনতা একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটি নিয়ে ছেলেরা যত ভাববে, তত যৌন ক্ষমতা হারাবে। মিলনের জন্য অনেক মোটা ও অনেক লম্বা পেনিসে দরকার নেই কারন মেয়েদের যোনিতে সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে। লিঙ্গের নাড়াচাড়ায় ঐ খাজ থেকে আরাম তৈরী হয়।
এজন্য বড় লিঙ্গের দরকার পড়ে না।কেউ যদি যৌনিতে লিঙ্গ বা পেনিস না ঢুকিয়ে হাতের আঙ্গুল দিয়ে গ্রুভের মধ্যে নাড়া নাড়া-চাড়া করে তা হলে আরাম পাবে। তাছাড়া, বিয়ের আগে পাত্র পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে উভয়ের মানানসই উচ্চতা দেখে নেন পরিবারের লোকজন। তাই উচ্চতা অনুযায়ী লিঙ্গ দৈর্ঘ্য সমস্যা থাকার কথা নয়। তবে যৌবনের বদ অভ্যাস জনিত কারণে, বিয়ের পর দেখা যায় পুরুষের বীর্য ধারণ ক্ষমতা থাকে না। তবে ভগ বা পুরুষাঙ্গের উচ্চতা বা সাইজ নিয়ে যৌন সমস্যা হওয়ার কোন কারণ নেই।
পি/ব
No comments:
Post a Comment