শুভ মুখার্জিঃ আসামিকে জেলে বা সংশোধনাগারে পাঠানোর প্রধান উদ্দেশ্য হল তার মানসিক শুদ্ধি বা সংশোধন। কিন্তু সেই সংশোধনাগার বা জেল যদি হয়ে ওঠে অবাধ যৌনাচারের ক্ষেত্র তাহলে কিন্তু ব্যাপারটা অন্যরকম হয়ে যায়। আর সেই অবাধ যৌনাচারের ইন্ধন যদি জোগায় সংশোধনাগারের রক্ষী তাহলেও তো কথাই নেই। সম্প্রতি এমন ঘটনার সাক্ষী থেকেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
দক্ষিণ আফ্রিকার একটি শহর প্রিটোরিয়া সেখানে ঘটেছে এই ঘটনা। ছেলের সিসিটিভি ক্যামেরাতে ধরা পড়েছে পুরো ঘটনা। ঘটনা অবশ্য একদিনের নয় বেশ কিছুদিন ধরে এটা চলে আসছে। পুলিশ যে ভিডিও সম্প্রতি রিলিজ করেছে সেই ভিডিওতে দেখা গেছে ওই ফ্লোরে আসামিদের গার্ড দেন বেশ কিছু সুন্দরী কারারক্ষী। কোন কোন সেল থেকে আসামিরা তাদের উদ্দেশ্য কিছু ইঙ্গিত করছে। কিছু আসামি আবার টাকার লোভ ও দেখাচ্ছে।
এরকম একটি সেলের সামনে মধ্যরাতে এসে দাঁড়ান ওই ফ্লোরের এক সেক্সি এবং হট কারারক্ষী। তারপর নিজের হাঁটু গেড়ে বসে সেলের বাইরে থেকেই একটা কিছু তিনি মুখে নিয়ে অনবরত চুষতে থাকতে দেখা যায় থাকে। এর কিছুক্ষণ পরে সেই সেলের তালা খুলে ভিতরে প্রবেশ করে যান সেই সুন্দরী কারারক্ষী। তারপর একে একে এক লহমায় তার অন ডিইটির ড্রেসপত্র খুলে ফেলে।
এরপর তির অন্তর্বাস খুলে সেই আসামির সাথে জেলের সেলেই উদ্দাম যৌনতায় মেতে ওঠেন তিনি। তাদের সুখানুভূতির আওয়াজে তখন জেলের করিডরে কান পাতা দায়। ৩০-৪৫ মিনিট এসব চলার পরে নিজের অন্তর্বাস,ড্রেস পরে বেরিয়ে আসেন সেই রক্ষী। এখন প্রশ্ন উঠছে জেলের সেলে এরকম উদ্দাম যৌনতার সুযোগ নিয়ে যদি কোন দাগী আসামি পলাতক হয়ে যায় তাহলে তার দায়িত্ব কে নেবে ?
পি/ব
পি/ব
No comments:
Post a Comment